“কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা তুষারের বিশাল শোডাউন”
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি –
কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর পৌরসভার আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনকে কেন্দ্র করে বিশাল শোডাউন করেছে পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি পদ প্রত্যাশী তুষার। শনিবার (২৬ নভেম্বর) বিকেলে শোডাউনটি নতুন বাজার থেকে শতশত নেতাকর্মী নিয়ে পৌর শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে স্থানীয় আসাদুজ্জান খাঁন অডিটরিয়ামে গিয়ে শেষ হয়। বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে তার সমর্থিত আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকর্মীরা এতে অংশগ্রহন করেন।
তুষার বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন থেকে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের রাজনীতি করে আসছি।দলকে সুসংগঠিত করতে আমি প্রার্থী হয়েছি। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভানেত্রী ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কে আগামী ২০২৩ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকাকে জয় করতে মাঠ পযার্য়ের নেতা কর্মীদের কে নিয়ে কাজ করে যাবো। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ কে লালন করি সব সময়। তৃণমূলের নেতা কর্মীরা আমাকে প্রাণ দিয়ে ভালবাসে। আসন্ন কাউন্সিলে আমাকে তারা ব্যাপক সারা দিয়েছে। এই শোডাউন তা প্রমান করেছে।’
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি –
কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর পৌরসভার আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনকে কেন্দ্র করে বিশাল শোডাউন করেছে পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি পদ প্রত্যাশী তুষার। শনিবার (২৬ নভেম্বর) বিকেলে শোডাউনটি নতুন বাজার থেকে শতশত নেতাকর্মী নিয়ে পৌর শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে স্থানীয় আসাদুজ্জান খাঁন অডিটরিয়ামে গিয়ে শেষ হয়। বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে তার সমর্থিত আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকর্মীরা এতে অংশগ্রহন করেন।
তুষার বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন থেকে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের রাজনীতি করে আসছি।দলকে সুসংগঠিত করতে আমি প্রার্থী হয়েছি। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভানেত্রী ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কে আগামী ২০২৩ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকাকে জয় করতে মাঠ পযার্য়ের নেতা কর্মীদের কে নিয়ে কাজ করে যাবো। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ কে লালন করি সব সময়। তৃণমূলের নেতা কর্মীরা আমাকে প্রাণ দিয়ে ভালবাসে। আসন্ন কাউন্সিলে আমাকে তারা ব্যাপক সারা দিয়েছে। এই শোডাউন তা প্রমান করেছে।’
“হারিয়ে গেল গ্রাম বাংলার মহিষের গাড়ি”
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি –
আধুনিকতার ছোঁয়ায় ও কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী মহিষের গাড়ি। এক সময় গরু বা মহিষের গাড়িতে মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে এমনকি সামাজিক অনুষ্ঠানে সকল শ্রেণির মানুষ যাতায়াত করতেন।
গ্রাম বাংলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের কিশোরগঞ্জ হোসেনপুর উপজেলায় কৃষকরা তাদের জমিতে উৎপাদিত ফসল পরিবহনের জন্য এবং ব্যবসা বাণিজ্যসহ বিভিন্ন পণ্যসামগ্রী আনা-নেওয়ার কাজেও ব্যবহার করতেন এই মহিষের গাড়ি।
৮০-৯০ দশকে গরু বা মহিষের গাড়ির প্রচলন থাকলেও বর্তমান আধুনিক বিজ্ঞান ও তথ্য প্রযুক্তির ছোঁয়ায় মানুষ এখন মহিষের গাড়ি রেখে ট্রেন, বাস, আর ট্রাকের সাথে উন্নততর জীবন পরিচালনা করছেন। মহিষের গাড়িতে যেখানে একস্থান থেকে অন্যস্থানে যাতায়াত করতে দিন পেরিয়ে যেত। সেখানে এখন আধুনিক পরিবহন ব্যবহারে সময় লাগে মাত্র কয়েক ঘণ্টা। এ কারণে মহিষের গাড়ি তেমন আর দেখা যায় না। তবে সম্প্রতি কিশোরগঞ্জ হোসেনপুর উপজেলার হোসেনপুর টু কিশোরগঞ্জ
রোডে জগদল. পুমদি এলাকায় মহিষের গাড়ি দেখা মেলে।গাড়িয়াল আমিনুলের সাথে কথা বললে, এই মহিষের গাড়ি চালাতে মহিষগুলোকে আপন করে নিয়েছি। বর্তমানে তেমন আয় রোজগার না থাকলেও গভীর মায়া আর শখের বসেই বর্তমানে এই কাজ করে আসছি। তিনি আরও জানান, সময় বেশি লাগায় মহিষের গাড়ি রেখে মানুষ এখন সিএনজি , অটোরিকশা ব্যবহার করছে।
রোজগারের কথা জানতে চাইলে তিনি জানান, কাজ পেলে দিনে সর্বোচ্চ খরচ বাদে এক হাজার টাকা ইনকাম করা যায়। কিন্তু প্রতিদিন কাজ পাওয়া যায় না। ফলে এই পেশা বাদ দিয়ে অন্য কাজ করছেন অনেক গাড়িয়াল।
তাছাড়া নিজেরা না খেয়ে থাকলেও অবলা এই প্রাণীদের প্রতিদিন ঠিকই খাবার দিতে হয়। খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধি পাওয়ায় তাদের খাদ্য কেনা কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায়।আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার আর সহজ লভ্যতায় হারিয়ে যাওয়া এই ঐতিহ্য আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম শুধু পাঠ্যবই পড়ে জানতে পারবে বলে ধারণা করছেন সচেতন মহল।
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি –
আধুনিকতার ছোঁয়ায় ও কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী মহিষের গাড়ি। এক সময় গরু বা মহিষের গাড়িতে মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে এমনকি সামাজিক অনুষ্ঠানে সকল শ্রেণির মানুষ যাতায়াত করতেন।
গ্রাম বাংলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের কিশোরগঞ্জ হোসেনপুর উপজেলায় কৃষকরা তাদের জমিতে উৎপাদিত ফসল পরিবহনের জন্য এবং ব্যবসা বাণিজ্যসহ বিভিন্ন পণ্যসামগ্রী আনা-নেওয়ার কাজেও ব্যবহার করতেন এই মহিষের গাড়ি।
৮০-৯০ দশকে গরু বা মহিষের গাড়ির প্রচলন থাকলেও বর্তমান আধুনিক বিজ্ঞান ও তথ্য প্রযুক্তির ছোঁয়ায় মানুষ এখন মহিষের গাড়ি রেখে ট্রেন, বাস, আর ট্রাকের সাথে উন্নততর জীবন পরিচালনা করছেন। মহিষের গাড়িতে যেখানে একস্থান থেকে অন্যস্থানে যাতায়াত করতে দিন পেরিয়ে যেত। সেখানে এখন আধুনিক পরিবহন ব্যবহারে সময় লাগে মাত্র কয়েক ঘণ্টা। এ কারণে মহিষের গাড়ি তেমন আর দেখা যায় না। তবে সম্প্রতি কিশোরগঞ্জ হোসেনপুর উপজেলার হোসেনপুর টু কিশোরগঞ্জ
রোডে জগদল. পুমদি এলাকায় মহিষের গাড়ি দেখা মেলে।গাড়িয়াল আমিনুলের সাথে কথা বললে, এই মহিষের গাড়ি চালাতে মহিষগুলোকে আপন করে নিয়েছি। বর্তমানে তেমন আয় রোজগার না থাকলেও গভীর মায়া আর শখের বসেই বর্তমানে এই কাজ করে আসছি। তিনি আরও জানান, সময় বেশি লাগায় মহিষের গাড়ি রেখে মানুষ এখন সিএনজি , অটোরিকশা ব্যবহার করছে।
রোজগারের কথা জানতে চাইলে তিনি জানান, কাজ পেলে দিনে সর্বোচ্চ খরচ বাদে এক হাজার টাকা ইনকাম করা যায়। কিন্তু প্রতিদিন কাজ পাওয়া যায় না। ফলে এই পেশা বাদ দিয়ে অন্য কাজ করছেন অনেক গাড়িয়াল।
তাছাড়া নিজেরা না খেয়ে থাকলেও অবলা এই প্রাণীদের প্রতিদিন ঠিকই খাবার দিতে হয়। খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধি পাওয়ায় তাদের খাদ্য কেনা কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায়।আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার আর সহজ লভ্যতায় হারিয়ে যাওয়া এই ঐতিহ্য আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম শুধু পাঠ্যবই পড়ে জানতে পারবে বলে ধারণা করছেন সচেতন মহল।