কুমিল্লায় সরকারী নির্দেশ অমান্য করে ড্রেজার ও বেকু মালিকেরা হাজার হাজার একর আবাদী জমির মাটি কাটছে৷ তাদের খুঁটির জোর কোথায় !!!
বিশেষ প্রতিনিধি কুমিল্লা –
কুমিল্লা জেলার প্রতিটি উপজেলয় বিভিন্ন এলাকায় হাজার হাজার জমির একর আবাদী জমির উর্বর মাটি কেটে বিক্রি করছে ” অতচ বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্হা নেওয়ার দায়িত্ব যাদের তাদের ভুমিকা নিরব দর্শক৷ সাংবাদিকরা এদের সংবাদ প্রচার করতে গেল ” বিভিন্ন হুমকি ধমকির স্বীকার হতে হয়৷ এমনকি টেলিফোনে বলে আপনাদের কি সরকার কি এখানে এসে বসে থাকে নাকি ? আরও শুনতে হয় বিভিন্ন প্রভাবশালী লোকের টেলিফোনে অনুরোধ৷ এসব দেখে জনমনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে তবে কি ? যাদের দায়িত্ব এসব দেখার তারা কি মাটি খেকো রাগব বোয়ালদের নিকট কোন কোন ভাবে দুর্বল ? নাকি অন্য কিছু ? এভাবে ফসলী জমির মাটি কাটা অব্যাহত থাকলে অচিরেই কুমিল্লা জেলার অধিকাংশ উপজেলা নদী এলাকায় পরিনত হয়ে যাবে৷ এদিকে এসব ড্রেজার মেসিনের বিরেদ্ধে কোন প্রকার আইনগত ব্যবস্থা না নেওয়ায় অনেকটা ” উলট পালট করে দে মা লুটে খাই ” এমন দশা হয়েছে৷ এমন অভিযোগ রয়েছে এসব দেখার দায়িত্ত যাদের তারা অনেক সময় কানে তুলা ‘ চোখে আংগুল দিয়ে ‘ দেখেও না দেখার ভান করেন৷ এমন অভিযোগ ও রয়েছে ৷ বিভিন্ন থানা থেকে ড্রেজার মালিকগন মাসিক চুক্তির টোকেন নিয়ে দিব্যি আরামে তাদের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে৷ প্রকৃত ভুমির মালিক সরকারের পক্ষে জেলা প্রশাসক. সহকারী কমিশনার ভুমি৷ এসব অনিয়ম সংক্রান্তে সাংবাদিকরা যদি বলেন ” তখন ত কোন কোন সহকারী কমিশনর ভুমি বলেন অভিযোগ করেন ৷ আমার প্রশ্ন সাংবাদিকরা কেন অভিযোগ করবে সাংবাদিকদের কাজতো অভিযোগ করা নয৷ ফসলী একজন সাংবাদিক হিসেবে আমি যদি বলি যে এলাকায় ড্রেজার বা বেকু চলে ” সে এলাকার তহসিলদার ও এর দায় এড়াতে পারবে না৷ আমার কি ভুল হবে ? অনেক স্হানে কিছু ড্রেজার মালিক রয়েছেন তাদের সাথে কথা বলে জানা যায়৷ তারা নাকি সব ম্যনেজ করে ড্রজার বা বেকু দিয়ে কাজ করে এমন অনেকের কল রেকর্ড প্রতিবেদকের নিকট সংরক্ষিত আছে৷ অনেকে অভিযোগ করেছেন তাদের ধানী জমির পাশে কিংবা বাড়ির পাশে ড্রেজার বা বেকু দিয়ে মাটি কাটছে৷ তাদের মাটি কাটতে না করলে উল্টো হয়রানি হতে হয় ‘ এদিকে এমন অসংখ্য তথ্য বিভিন্ন উপজেলায় ড্রেজার ‘বেকু বন্ধ করার দায়িত্ব যাদের তাদের হোয়াটসপে নাম ঠিকানা সহ দেওয়ার পরও তাঁরা কোন প্রকার ব্যবস্হা নেন নি৷ প্রতিবেদকের নিকট এমন অনেক তথ্যের স্কীন সট সংরক্ষিত আছে ‘ পর্যবেক্ষক মহলের মতে এসবের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা না নিলে কুমিল্লা জেলায় ফসলী অর্ধেকে নেমে আসবে৷ কৃষকগন ঠিক মত ফসল ফলাতে না পারলে কুমিল্লা জেলায় খাদ্য সংকট দেখা দিবে৷ পর্যবেক্ষক এ ব্যপাবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও কৃষিমন্ত্রীর দৃষ্টি কামনা করছে ৷