খুলনার পাইকগাছায় অগ্নিদগ্ধ হাফেজ পড়ুয়া শিশু কন্যাকে বাঁচাতে মায়ের আকুতি ৷
শেখ খায়রুল ইসলাম পাইকগাছা খুলনা প্রতিনিধি:
“মানুষ মানুষের জন্য জীবন জীবনের জন্য একটু সহানুভূতি কি মানুষ পেতে পারে না” আপনার আমার সহোযোগীতায় সুস্থ ভাবে ফিরে পাবে পিতা মাতা তাঁর সন্তানকে অন্যদিকে শিশু মরিয়াম ফিরে পাবে স্বাভাবিক জীবন৷ মরিয়ামকে স্বাভাবিকসুস্থ ভাবে ফিরে পাওয়ায় জন্য হতদরিদ্র মাতা মমতাজ বেগম স্থানীয় মাননীয় সংসদ সদস্য,উপজেলা নির্বাহী অফিসার সহ সমাজের বিত্তবান ও সকল শ্রেণী পেশার মানুষের কাছে আর্থিক সহায়তার আকুল আবেদন জানিয়েছেন মরিয়ামের হতভাগ্য গরীব মা মমতাজ বেগম৷বর্তমানে টাকার আভাবে জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে মরিয়াম৷জানা যায় খুলনার পাইকগাছা উপজেলার হরিঢালী ইউনিয়নের দরগামহল গ্রামের লিটন গাজী ও মাতা মমতাজ বেগমের ১ম কন্যা মরিয়াম৷দুই ভাইাবোনের মধ্য বড় মরিয়াম ৷অন্য শিশুদের মত হাসি খুশিতে আনন্দে উচ্ছাসিত ছিল প্রতিটা মূহুর্ত কিন্তু আগুন যেন কাল হয়ে তাঁর সকল আনন্দ উচ্ছাসটাকে ম্লান করে দিল ৷ছোটবেলা থেকে মরিয়ামের স্বপ্ন কুরআনের হাফেজ হবে অন্যদিকে হতদরিদ্র পিতা মাতার স্বপ্ন মরিয়ামকে কুরআনের হাফেজ বানানোর ইচ্ছা ছিল তাদের৷মেয়েকে কুরআন হাফেজ হিসাবে গড়ে তোলার জন্য প্রায় ৬ মাস পূর্বে তালা উপজেলা জেঠুয়ায় একটি হাফেজিয়া মহিলা মাদ্রাসায় ভর্তি করে দেয় মরিয়ম কে ৷সেখানে ভালভাবে কুরআন শিক্ষা গ্রহণ করছিল মরিয়াম কিন্তু প্রায় ২১ দিন পূর্বে মাদ্রাসায় সকাল বেলায় সহপাঠীদের সাথে রান্না করার সময় চুলার পাশে বসে আগুন পোহানোর সময় জলন্ত আগুনের অগ্নিশীখা হঠাৎ করে তার গাঁয়ে থাকা চাদরে লেগে সেই আগুন মুহুর্তের মধ্য ছড়িয়ে পড়ে পরিধয়ের বস্ত্র তার মাথার চুল সহ শরীরের বিভিন্ন অংশ পুড়ে যায় ৷তাৎক্ষনিক ভাবে মাদ্রাসার শিক্ষক সহপাঠী ও স্থানীয়দের সহায়তায় চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ণ ইউনিটে ভর্তি করে ৷সেখানে চলতে থাকে তার চিকিৎসা হতদরিদ্র পিতা মাতার ও আত্মীয় স্বজন ও এলাকাবাসীর আর্থিক সহায়তায় চলতে থাকে তার চিকিৎসা ৷কিন্তু তার শারীরিক অবস্থার কোন উন্নতি না হওয়ায় কর্তব্যরত চিকিৎসক ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে স্থানরিত করে বর্তমানে সে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে অতিবাহিত করছে প্রতিটা মুহুর্ত ৷এদিকে ডাক্তার বলছে যদি মরিয়ামের অপারেশন ও সার্জারি করা যায় তবে সে স্বাভাবিক হয়ে উঠতে পারে ৷অপারেশন ও সার্জারি ঔষধপত্র সহ খরচচের পরিমান জানতে চাইলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান প্রায় ৩থেকে ৪ লাখ টাকা মত খরচ হবে ৷খরচের কথা শুনেই হতদরিদ্র পিতা মাতা হতবাক ও নির্বাক হয়ে পড়ে এ যেন বিনামেঘে বজ্রপাত যেখানে নূন আনতে পান্তা ফুরায় সেখানে এত টাকা পাবে কোথায় ?পিতা মাতা দুজনে পরের বাড়িতে কামলা খেটে খেয়ে না খেয়ে কোনভাবেই চলে যার তাদের দিনগুলো ৷মা পরের বাড়িতে কাজ করে আর পিতা জীবীকার টানে ঢাকায় গিয়ে শ্রমিকের কাজ করে ৷মরিয়ামের দাদার রেখে যাওয়া মাথা গুঁজার ঠাঁই ভাঙ্গা চোরা বাড়ি ছাড়া আর কোন কিছুই নেই৷মরিয়ামের মা মমতাজ বেগম বলেন,আমার সন্তান মানেই আপনাদের সন্তান তাই আপনাদের সন্তান ভেবেই আর্থিক ভাবে সহোযোগীতা করেই এই হতদরিদ্র মায়ের বুকে সন্তানকে ফিরিয়ে দেওয়ার আকুতি হতভাগ্য মায়ের ৷এজন্য তিনি সকলের আর্থিক সহোযোগীতা কামনা করেন তিনি ৷ প্রয়োজনে হাফেজ মাওলানা শফিকুল ইসলাম(মামা)বিকাশ, নগত,রকেট ০১৯১৬৪২০২২৩/০১৪০০০০২৩১৩
পাইকগাছা প্রেসক্লাবের সভাপতি ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি বিএমএসএস’র।
শেখ খায়রুল ইসলাম পাইকগাছা খুলনা প্রতিনিধি:
খুলনার পাইকগাছা প্রেসক্লাবের সভাপতি, বিশিষ্ট মানবাধিকার কর্মী ও বিশিষ্ট আইনজীবি এ্যাডঃ এফ এম এ রাজ্জাক ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা দায়েরের ঘটনায় তীব্র নিন্দা-প্রতিবাদ ও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটির কেন্দ্রীয়, বিভাগীয় ও পাইকগাছা উপজেলা কমিটির নেতৃবৃন্দ।একইসাথে সংগঠনটির পক্ষ থেকে এমন মিথ্যা হয়রানিমূলক সাজানো কল্পকাহিনী সমৃদ্ধ মামলা প্রত্যাহারের জোর দাবী জানিয়ে অবিলম্বে এ হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলার সাথে সম্পৃক্তদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করে বিবৃতি প্রদান করেছেন, সংগঠনের নেতৃবৃন্দগণ।বিবৃতিদাতারা হলেন,বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটির কেন্দ্রীয় প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান খন্দকার আছিফুর রহমান, মহাসচিব সুমন সরদার,সাংগঠনিক সম্পাদক জি এম মিজানুর রহমান, সহকারী সম্পাদক মানছুর রহমান জাহিদ,কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক শেখ খায়রুল ইসলাম সহ কেন্দ্রীয় কমিটির অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। অবিলম্বে হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলার সাথে সম্পৃক্ত সকলকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করে বিবৃতি প্রদান করেছেন সংগঠনের পাইকগাছা উপজেলা কমিটি’র সভাপতি শেখ আব্দুল গফুর,সিনিয়র সহ সভাপতি আব্দুল মজিদ, সহ সভাপতি জি এম আসলাম হোসেন, সহ সভাপতি হাফিজুর রহমান রিন্টু,সাধারন সম্পাদক ফসিয়ার রহমান,যুগ্ম সাধারন সম্পাদক পলাশ কর্মকার,যুগ্ম সাধারন সম্পাদক,এ কে আজাদ,যুগ্ম সাধারন সম্পাদক মহানন্দ অধিকারী মিন্টু,সাংগঠনিক সম্পাদক তপন পাল,সহ সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ নাদীর শাহ,সহ সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী সোহাগ
অর্থ সম্পাদক শাহজামাল বাদশা, প্রচার সম্পাদক শাহরিয়ার কবির, দপ্তর সম্পাদক এস কে আলীম, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) সম্পাদক আঃ সবুর আল আমীন, ক্রীড়া সম্পাদক মিলন দাশ,ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক ফিরোজ আহম্মেদ, নির্বাহী সদস্য শেখ দ্বীন মাহমুদ,শেখ সেকেন্দার আলী,এইচ এম এ হাসেম, আসাদুল ইসলাম,পূর্ণ চন্দ্র মন্ডল,আবু ইসহাক আলী, মাজাহারুল ইসলাম মিথুন, এস এম আব্দুর রহমান,ইকবাল হোসেন, জি এম মোস্তাক আহম্মেদ, শফিয়ার রহমান প্রমূখ।