Dhaka ০৫:০০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

খুলনা দাকোপে উপজেলা চত্বরের পানির প্লান্টটি বন্ধ থাকায় অসাধু পানি ব্যবসায়িকদের ব্যবসা জমজমাট

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৬:০৫:৩৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • ২৩৩ Time View

মোঃ শামীম হোসেন - খুলনা প্রতিনিধিঃ- খুলনার দাকোপ উপজেলায় জাপান সরকারের অর্থায়নে নির্মিত উপজেলা চত্বরে পানির প্লান্টটি প্রায় তিন মাস বন্ধ থাকায় সুপেয় পানি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সংশ্লিষ্ট এলাকাবাসী। অপর দিকে চালনা বাজারে অসাধু পানি ব্যবসায়িকদের পানির ব্যবসা জমজমাট ভাবে চলছে। সরেজমিনে ঘুরে জানাযায়, জাপান সরকারের অর্থায়ানে প্রায় কোটি টাকা খরচ করে ২০২০ সালে উপজেলা পরিষদ চত্বরের ভিতর নির্মিত হয়। পরিক্ষা নিরিক্ষা করে দেখা যায় পানির মান মানস্মত হওয়ার সংশ্লিষ্ট এলাকাবাসী তথা চায়ের দোকান, হোটেল ব্যাবসায়ীরা প্রতিদিন হাজার, হাজার, লিটার সুপেয় পানি সংগ্রহ করে আসছিল। কিন্তু উক্ত পানির প্লান্টটি প্রায় তিন মাস বন্ধ থাকার কারণে সুপেয় পানির চাহিদা পুরণ করতে পারছে না সংশ্লিষ্টরা। স্থানীয় পানি ব্যবসায়ীরা এ সুযোগে অনিরাপদ( দূর্গন্ধ) পানি চড়া দামে বিক্রি করে চলছে। চালনা আচাভুয়া বাজার পানির প্লান্টটিতে বি এস টি আই এর কোন অনুমতির ছাড় পত্রের কাগজপত্র না দেখাতে পারায় জমজম পানির প্লান্টটিতে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে বেশ কয়েক দিন আগে জরিমানা সহ বন্ধ করে দেয়। এখন সেটিরও ব্যবসা জমজমাট। এ ব্যাপারে, কথা হয় জমজম পানির প্লান্টটের পরিচালক এ, কে, এম কবির হোসেনের সাথে তিনি বললেন প্রথম শুরু করে আগামীকাল প্লান্টটি বন্ধ করে দেব। বৈধ কাগজ পত্র না করে এবং পানি পরিক্ষার কাগজ না করে আর পানি বিক্রি করবোনা এমনটা বলে আসলেও থেমেনি পানি বিক্রি তার। তবে দাকোপ উপজেলা চত্বরের পানির প্লান্টটির পরিচালনা করার দায়িত্বে থাকা দাকোপ উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান গৌর পদ বাছাড় বলেন, প্লান্টটির ফিল্টার খারাপ হয়ে যাওয়ার কারণে পানি দূর্গন্ধ হয়। নতুন ফিল্টার লাগানো হয়েছে পানি পরিক্ষা নিরিক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে, সে খান থেকে রিপোর্ট, না আসা পয়র্ন্ত প্লান্টটি চালু করা সম্ভব হচ্ছে না।

মোঃ শামীম হোসেন – খুলনা প্রতিনিধিঃ-
খুলনার দাকোপ উপজেলায় জাপান সরকারের অর্থায়নে নির্মিত উপজেলা চত্বরে পানির প্লান্টটি প্রায় তিন মাস বন্ধ থাকায় সুপেয় পানি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সংশ্লিষ্ট এলাকাবাসী। অপর দিকে চালনা বাজারে অসাধু পানি ব্যবসায়িকদের পানির ব্যবসা জমজমাট ভাবে চলছে। সরেজমিনে ঘুরে জানাযায়, জাপান সরকারের অর্থায়ানে প্রায় কোটি টাকা খরচ করে ২০২০ সালে উপজেলা পরিষদ চত্বরের ভিতর নির্মিত হয়। পরিক্ষা নিরিক্ষা করে দেখা যায় পানির মান মানস্মত হওয়ার সংশ্লিষ্ট এলাকাবাসী তথা চায়ের দোকান, হোটেল ব্যাবসায়ীরা প্রতিদিন হাজার, হাজার, লিটার সুপেয় পানি সংগ্রহ করে আসছিল।
কিন্তু উক্ত পানির প্লান্টটি প্রায় তিন মাস বন্ধ থাকার কারণে সুপেয় পানির চাহিদা পুরণ করতে পারছে না সংশ্লিষ্টরা। স্থানীয় পানি ব্যবসায়ীরা এ সুযোগে অনিরাপদ( দূর্গন্ধ) পানি চড়া দামে বিক্রি করে চলছে। চালনা আচাভুয়া বাজার পানির প্লান্টটিতে বি এস টি আই এর কোন অনুমতির ছাড় পত্রের কাগজপত্র না দেখাতে পারায় জমজম পানির প্লান্টটিতে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে বেশ কয়েক দিন আগে জরিমানা সহ বন্ধ করে দেয়। এখন সেটিরও ব্যবসা জমজমাট। এ ব্যাপারে, কথা হয় জমজম পানির প্লান্টটের পরিচালক এ, কে, এম কবির হোসেনের সাথে তিনি বললেন প্রথম শুরু করে আগামীকাল প্লান্টটি বন্ধ করে দেব।
বৈধ কাগজ পত্র না করে এবং পানি পরিক্ষার কাগজ না করে আর পানি বিক্রি করবোনা এমনটা বলে আসলেও থেমেনি পানি বিক্রি তার। তবে দাকোপ উপজেলা চত্বরের পানির প্লান্টটির পরিচালনা করার দায়িত্বে থাকা দাকোপ উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান গৌর পদ বাছাড় বলেন, প্লান্টটির ফিল্টার খারাপ হয়ে যাওয়ার কারণে পানি দূর্গন্ধ হয়। নতুন ফিল্টার লাগানো হয়েছে পানি পরিক্ষা নিরিক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে, সে খান থেকে রিপোর্ট, না আসা পয়র্ন্ত প্লান্টটি চালু করা সম্ভব হচ্ছে না।
Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

আলোচিত

বোয়ালমারীতে চার বছর কর্মস্থলে না গিয়েও বেতন ভাতা নিচ্ছে উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ঝুমা !

খুলনা দাকোপে উপজেলা চত্বরের পানির প্লান্টটি বন্ধ থাকায় অসাধু পানি ব্যবসায়িকদের ব্যবসা জমজমাট

Update Time : ০৬:০৫:৩৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
মোঃ শামীম হোসেন – খুলনা প্রতিনিধিঃ-
খুলনার দাকোপ উপজেলায় জাপান সরকারের অর্থায়নে নির্মিত উপজেলা চত্বরে পানির প্লান্টটি প্রায় তিন মাস বন্ধ থাকায় সুপেয় পানি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সংশ্লিষ্ট এলাকাবাসী। অপর দিকে চালনা বাজারে অসাধু পানি ব্যবসায়িকদের পানির ব্যবসা জমজমাট ভাবে চলছে। সরেজমিনে ঘুরে জানাযায়, জাপান সরকারের অর্থায়ানে প্রায় কোটি টাকা খরচ করে ২০২০ সালে উপজেলা পরিষদ চত্বরের ভিতর নির্মিত হয়। পরিক্ষা নিরিক্ষা করে দেখা যায় পানির মান মানস্মত হওয়ার সংশ্লিষ্ট এলাকাবাসী তথা চায়ের দোকান, হোটেল ব্যাবসায়ীরা প্রতিদিন হাজার, হাজার, লিটার সুপেয় পানি সংগ্রহ করে আসছিল।
কিন্তু উক্ত পানির প্লান্টটি প্রায় তিন মাস বন্ধ থাকার কারণে সুপেয় পানির চাহিদা পুরণ করতে পারছে না সংশ্লিষ্টরা। স্থানীয় পানি ব্যবসায়ীরা এ সুযোগে অনিরাপদ( দূর্গন্ধ) পানি চড়া দামে বিক্রি করে চলছে। চালনা আচাভুয়া বাজার পানির প্লান্টটিতে বি এস টি আই এর কোন অনুমতির ছাড় পত্রের কাগজপত্র না দেখাতে পারায় জমজম পানির প্লান্টটিতে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে বেশ কয়েক দিন আগে জরিমানা সহ বন্ধ করে দেয়। এখন সেটিরও ব্যবসা জমজমাট। এ ব্যাপারে, কথা হয় জমজম পানির প্লান্টটের পরিচালক এ, কে, এম কবির হোসেনের সাথে তিনি বললেন প্রথম শুরু করে আগামীকাল প্লান্টটি বন্ধ করে দেব।
বৈধ কাগজ পত্র না করে এবং পানি পরিক্ষার কাগজ না করে আর পানি বিক্রি করবোনা এমনটা বলে আসলেও থেমেনি পানি বিক্রি তার। তবে দাকোপ উপজেলা চত্বরের পানির প্লান্টটির পরিচালনা করার দায়িত্বে থাকা দাকোপ উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান গৌর পদ বাছাড় বলেন, প্লান্টটির ফিল্টার খারাপ হয়ে যাওয়ার কারণে পানি দূর্গন্ধ হয়। নতুন ফিল্টার লাগানো হয়েছে পানি পরিক্ষা নিরিক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে, সে খান থেকে রিপোর্ট, না আসা পয়র্ন্ত প্লান্টটি চালু করা সম্ভব হচ্ছে না।