“গুরুদাসপুরে চায়না দুয়ারী ও কারেন্টজাল উদ্ধার”
মোঃ সোহাগ আরেফিন গুরুদাসপুর নাটোর প্রতিনিধি.
মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নাটোরের গুরুদাসপুরে চলনবিল অধ্যুষিত আত্রাই, নন্দকুঁজা ও হরদমা নদী এবং পিপলা ও বেসানী খালে অভিযান চালিয়ে প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা মূল্যের চায়না দুয়ারী ও কারেন্ট জাল উদ্ধার করে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত উপজেলা প্রশাসন ও সিনিয়র উপজেলা মৎস্য অফিসের উদ্যোগে গুরুদাসপুর থানা পুলিশ, মৎস্য কর্মকর্তা কার্যালয়ের সদস্য ও সেচ্ছাসেবকদের নিয়ে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. মুহিদুল ইসলাস ওই অভিযান পরিচালনা করেন।
সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. মুহিদুল ইসলাস বলেন, উপজেলার চলনবিল অঞ্চলের আত্রাই, নন্দকুঁজা, হরদমা এবং পিপলা ও বেসানী খালে অসাধু ব্যক্তি আইন অমান্য করে চায়না দুয়ারী ও কারেন্ট জাল দিয়ে মা ও পোনা মাছ শিকার করছে। অভিযানের অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে ১৮ টি চায়না দুয়ারী ও ১৮০০ মিটার কারেন্ট জাল উদ্ধার করা হয়। যার বাজার মূল্য প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা। এছাড়াও কালাকান্দর ও বেসানী খালে ২টি সেঁতি জালের কাঠামো উচ্ছেদ করা হয়। উদ্ধারকৃত জাল উপজেলার চাঁচকৈড় বাজারের বাঁশহাটা নন্দকুঁজা নদীর পারে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়। তিনি আরো বলেন মা ও পোনা মাছ শিকার বন্ধে এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।
মোঃ সোহাগ আরেফিন গুরুদাসপুর নাটোর প্রতিনিধি.
মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নাটোরের গুরুদাসপুরে চলনবিল অধ্যুষিত আত্রাই, নন্দকুঁজা ও হরদমা নদী এবং পিপলা ও বেসানী খালে অভিযান চালিয়ে প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা মূল্যের চায়না দুয়ারী ও কারেন্ট জাল উদ্ধার করে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত উপজেলা প্রশাসন ও সিনিয়র উপজেলা মৎস্য অফিসের উদ্যোগে গুরুদাসপুর থানা পুলিশ, মৎস্য কর্মকর্তা কার্যালয়ের সদস্য ও সেচ্ছাসেবকদের নিয়ে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. মুহিদুল ইসলাস ওই অভিযান পরিচালনা করেন।
সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. মুহিদুল ইসলাস বলেন, উপজেলার চলনবিল অঞ্চলের আত্রাই, নন্দকুঁজা, হরদমা এবং পিপলা ও বেসানী খালে অসাধু ব্যক্তি আইন অমান্য করে চায়না দুয়ারী ও কারেন্ট জাল দিয়ে মা ও পোনা মাছ শিকার করছে। অভিযানের অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে ১৮ টি চায়না দুয়ারী ও ১৮০০ মিটার কারেন্ট জাল উদ্ধার করা হয়। যার বাজার মূল্য প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা। এছাড়াও কালাকান্দর ও বেসানী খালে ২টি সেঁতি জালের কাঠামো উচ্ছেদ করা হয়। উদ্ধারকৃত জাল উপজেলার চাঁচকৈড় বাজারের বাঁশহাটা নন্দকুঁজা নদীর পারে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়। তিনি আরো বলেন মা ও পোনা মাছ শিকার বন্ধে এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।