Dhaka ০৬:৩৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দীর্ঘ ১৬ বছর পর  কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলা  হাসপাতালে সিজারিয়ান এর উদ্ধোধন করা হয়েছে। 

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৯:০২:৪৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • ৪৬৬ Time View
দীর্ঘ ১৬ বছর পর  মিরপুর উপজেলা  হাসপাতালে সিজারিয়ান এর উদ্ধোধন করা হয়েছে। 
মিরপুর, (কুষ্টিয়া) আশিক –
কুষ্টিয়া মিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স দীর্ঘ ১৬ বছর পর সিজারিয়ান অপারেশন থিয়েটার চালু করা হয়েছে। রবিবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে   অপারেশন থিয়েটারের উদ্বোধন করেন।  উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কামারুল আরেফিন,  উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প,প, কর্মকর্তা পীযূষ কুমার,  উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আবুল কাশেম জোয়াদ্দার, পৌর মেয়র ইনামুল হাজী  সহ আরো অনেকেই এই সময় উপস্থিত ছিলেন।
স্থানীয়রা জানায়, কোন প্রসূতি মায়ের অবস্থায় অবনতি হলে বা সিজারের প্রয়োজন হলে আগে আমাদের জেলা শহর যাওয়া ছাড়া বিকল্প কোন উপায় ছিল না। বর্তমানে আমাদের হাতের নাগালে এ ব্যবস্থা চালু করায় কোন প্রকার জামেলা ছাড়াই সিজারিয়ান সেবা আমাদের হাসপাতালে পাওয়া যাবে। এ ব্যবস্থা আরও ভেগবান করতে ও মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সিজার সেবায় সুযোগ-সুবিধা বাড়াতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

আলোচিত

বোয়ালমারীতে চার বছর কর্মস্থলে না গিয়েও বেতন ভাতা নিচ্ছে উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ঝুমা !

দীর্ঘ ১৬ বছর পর  কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলা  হাসপাতালে সিজারিয়ান এর উদ্ধোধন করা হয়েছে। 

Update Time : ০৯:০২:৪৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
দীর্ঘ ১৬ বছর পর  মিরপুর উপজেলা  হাসপাতালে সিজারিয়ান এর উদ্ধোধন করা হয়েছে। 
মিরপুর, (কুষ্টিয়া) আশিক –
কুষ্টিয়া মিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স দীর্ঘ ১৬ বছর পর সিজারিয়ান অপারেশন থিয়েটার চালু করা হয়েছে। রবিবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে   অপারেশন থিয়েটারের উদ্বোধন করেন।  উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কামারুল আরেফিন,  উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প,প, কর্মকর্তা পীযূষ কুমার,  উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আবুল কাশেম জোয়াদ্দার, পৌর মেয়র ইনামুল হাজী  সহ আরো অনেকেই এই সময় উপস্থিত ছিলেন।
স্থানীয়রা জানায়, কোন প্রসূতি মায়ের অবস্থায় অবনতি হলে বা সিজারের প্রয়োজন হলে আগে আমাদের জেলা শহর যাওয়া ছাড়া বিকল্প কোন উপায় ছিল না। বর্তমানে আমাদের হাতের নাগালে এ ব্যবস্থা চালু করায় কোন প্রকার জামেলা ছাড়াই সিজারিয়ান সেবা আমাদের হাসপাতালে পাওয়া যাবে। এ ব্যবস্থা আরও ভেগবান করতে ও মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সিজার সেবায় সুযোগ-সুবিধা বাড়াতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।