Dhaka ০৩:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

“বিএম কন্টেইনার বিস্ফোরণের ৫ মাস পর বেরিয়ে এলো ফেনীর ইয়াছিনের লাশ”

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৪:৫৬:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ নভেম্বর ২০২২
  • ৩০৯ Time View
“বিএম কন্টেইনার বিস্ফোরণের ৫ মাস পর বেরিয়ে এলো ফেনীর ইয়াছিনের লাশ”
আবুল হাসনাত রিন্টু, ফেনী –
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণের ৫ মাস পর সেই ইয়াছিন মিয়ার লাশ বুঝে পেলেন পরিবার। বুধবার (৯ নভেম্বর) দুপুর সোয়া ১টার দিকে ডিপো কর্তৃপক্ষ বিস্ফোরণে অগ্নিদগ্ধ হয়ে নিহত মো. ইয়াছিনের মরদেহ তার বাবা বদিউল আলমকে বুঝিয়ে দেয়। তার বাড়ি ফেনীর ফুলগাজী উপজেলার ফুলগাজী সদর ইউনিয়নের গোসাইপুর গ্রামে।
নিহত ইয়াছিন চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড বিএম কনটেইনার ডিপোর পরিচালক ছিলেন। বিস্ফোরণের সময় ঘটনাস্থলে মৃত্যুর শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত আগুনের দৃশ্য লাইভে দেখিয়েছিলেন তিনি।
ইয়াছিনের পরিবার সূত্রে জানা যায়,  গত ৫ জুন রাতে সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এরপর থেকে ইয়াছিনের কোনো সন্ধান পাচ্ছিল না পরিবার। ছেলেকে জীবিত বা মৃত পাওয়ার জন্য ঘটনার পরপরই সীতাকুণ্ড ও চট্টগ্রামে গিয়েছিলেন ইয়াছিনের বাবা বদিউল আলম। খুঁজেছেন বিভিন্ন হাসপাতালেও, কিন্তু কোথাও সন্ধান পাননি। তখন ডিএনএ পরীক্ষার জন্য নমুনাও দিয়ে এসেছিলেন তিনি।
ইয়াছিনের বাবা বদিউল আলম জানান, প্রায় ৯ থেকে ১০ বছর আগে বিএম কনটেইনার ডিপোতে গাড়ি চালকের সহকারী হিসেবে কাজ শুরু করেন ইয়াছিন। দুই বছর আগে পদোন্নতি পেয়ে ডিপোর পরিচালক হন। বিস্ফোরণের সময় ইয়াছিন ডিপোতেই ছিলেন। অনেক আগেই ছেলেকে জীবিত পাওয়ার আসা ছেড়ে দিয়েছেন। ঘটনার পর থেকে প্রতি সপ্তাহে চট্টগ্রাম গিয়ে ছেলের খোঁজ নিতেন তার ধারাবাহিকভাবে কয়েক দিন আগেও ছেলের খোঁজে চট্টগ্রামে গিয়েছিলেন। তখন জানানো হয়, আরও কয়েকটি লাশ আছে। পরিচয় নিশ্চিত হলে জানানো হবে।
ইয়াছিনের ভাই মোহাম্মদ ইউসুফ বলেন, বিস্ফোরণের রাতে ডিপোতে আগুন লাগার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান ইয়াছিন। অগ্নিকাণ্ডের দৃশ্য তিনি মোবাইল ফোনে লাইভ দিয়েছিলেন। সেই লাইভ দেখে তিনি (ইউসুফ) তার কাছ থেকে অগ্নিকাণ্ডের খবর জানতে ফোন দিয়েছিলেন। তখন ইয়াছিন ফোনে বলেছিলেন, আগুনের ভয়াবহতা অনেক। আমার জন্য দোয়া করিস। এর কিছুক্ষণ পর তার লাইভ বন্ধ হয়ে যায়। মুহূর্তেই মোবাইলের পর্দা অন্ধকার হয়ে যায়। এরপর থেকে ইয়াছিনের খোঁজ মেলেনি।
ইয়াসিনের মা বলেন, অন্তত নিজেদের পারিবারিক কবরস্থানে আমার ছেলের কবর হবে, এটাই এখন আমাদের সান্ত্বনা।
“৬০ হাজার নেতাকর্মী নিয়ে সোহরাওয়ার্দীতে থাকবেন ফেনীর সাদাসিধে ইসমাইল হোসেন সম্রাট”
আবুল হাসনাত রিন্টু, ফেনী –
শুক্রবার (১১ নভেম্বর) ৬০ হাজার লাল গেঞ্জি ও যুবলীগের দলীয় পতাকা হাতে নিয়ে সকাল নয়টা থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের   নির্দিষ্ঠ স্থানে উপস্থিত থাকবেন ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিণের নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়া মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মীরা। তাদের সঙ্গে জননেত্রী শেখ হাসিনার একজন সাধারণ কর্মী হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ফেনীর সাদাসিধে ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট।
ইসমাইল হোসেন সম্রাটের পৈত্রিক নিবাস ফেনী জেলার পরশুরাম উপজেলার মির্জানগর ইউনিয়নের পূর্ব সাহেবনগর গ্রামে। নিজের এলাকায় আর্থিক সহযোগিতা, বিশেষ করে স্থানীয় মসজিদ ও মাদ্রাসার ‘বড় দাতা’ হিসেবে খ্যাতি রয়েছে তার।
১৯৯০ সালে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন সম্রাট। তখন অবিভক্ত ঢাকা ছাত্রলীগের একজন নেতা ছিলেন তিনি। সেসময় সারাদেশে সামরিক শাসক এরশাদবিরোধী আন্দোলন চলছিল। সম্রাট রাজধানীর রমনা অঞ্চলে আন্দোলনের সংগঠকের দায়িত্বে ছিলেন। এ কারণে তখন তাকে জেলও খাটতে হয়। আওয়ামী লীগের বড় বড় সব রাজনৈতিক কর্মসূচিতে পরিচিত মুখ হিসেবে উপস্থিত হতে থাকেন সম্রাট। দলীয় বিভিন্ন কর্মসূচিতে কর্মীদের নিয়ে ব্যাপক শোডাউন করেছেন তিনি।
ঢাকা মহানগর দক্ষিন যুবলীগের বিভিন্ন ওয়ার্ড ও ইউনিটের সকল নেতাকর্মীরা শুক্রবার (১১ নভেম্বর) সোহরাওয়ার্দী উদ্যান জনসমুদ্রে পরিণত করতে ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটের নির্দেশে সমাবেশে উপস্থিত হওয়ার প্রতিসূতি দিয়েছেন।যুবলীগের নেতাকর্মীরা আনন্দ, উচ্ছ্বাস ও উদ্দীপনার মধ্যদিয়ে সুবর্ণজয়ন্তী পালনের ব্যাপক প্রস্তুতি  নিয়েছে।
সকল নেতাকর্মীরা উল্লাসের সহিত জানাচ্ছে, নতুন আঙ্গিকে মাঠে নামছে যুবলীগ।  যুবলীগ নেতা ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটের নির্দেশ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রতিটি নেতাকর্মী উজ্জীবিত হয়ে সমাবেশ সফল করার লক্ষ নিয়ে অবিরাম কাজ করছে। যুবলীগ মানেই ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট। নিঃসন্দেহে উনি একজন ভালো সংগঠক ও জননেত্রী শেখ হাসিনার বিশস্ত ও আস্তাভাজন কর্মী। তৃণমূল নেতাকর্মীদেরও প্রান তিনি।  জননেত্রী শেখ হাসিনা যখন  যেখানে কর্মসূচি দিয়ে মাঠে থাকবেন,সেই কর্মসূচি সফল করার লক্ষে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেন সম্রাট। তাই সম্রাটের নির্দেশ প্রতিটি নেতাকর্মী অক্ষরে অক্ষরে নিঃস্বার্থ ভাবে পালন করেন।
উল্লেখ্য, যুবলীগের শ্রেষ্ঠ ইউনিটের শ্রেষ্ঠ সংগঠক হিসেবে উপাধি পাওয়া  ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট আবারো রাজপথে নেমেছেন।এতে উজ্জীবিত হয়ে উঠছেন ঢাকা মহানগর দক্ষিন যুবলীগের নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়া মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মীরা। জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট আবারো আলোচনায় রয়েছেন।
Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

আলোচিত

বোয়ালমারীতে চার বছর কর্মস্থলে না গিয়েও বেতন ভাতা নিচ্ছে উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ঝুমা !

“বিএম কন্টেইনার বিস্ফোরণের ৫ মাস পর বেরিয়ে এলো ফেনীর ইয়াছিনের লাশ”

Update Time : ০৪:৫৬:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ নভেম্বর ২০২২
“বিএম কন্টেইনার বিস্ফোরণের ৫ মাস পর বেরিয়ে এলো ফেনীর ইয়াছিনের লাশ”
আবুল হাসনাত রিন্টু, ফেনী –
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণের ৫ মাস পর সেই ইয়াছিন মিয়ার লাশ বুঝে পেলেন পরিবার। বুধবার (৯ নভেম্বর) দুপুর সোয়া ১টার দিকে ডিপো কর্তৃপক্ষ বিস্ফোরণে অগ্নিদগ্ধ হয়ে নিহত মো. ইয়াছিনের মরদেহ তার বাবা বদিউল আলমকে বুঝিয়ে দেয়। তার বাড়ি ফেনীর ফুলগাজী উপজেলার ফুলগাজী সদর ইউনিয়নের গোসাইপুর গ্রামে।
নিহত ইয়াছিন চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড বিএম কনটেইনার ডিপোর পরিচালক ছিলেন। বিস্ফোরণের সময় ঘটনাস্থলে মৃত্যুর শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত আগুনের দৃশ্য লাইভে দেখিয়েছিলেন তিনি।
ইয়াছিনের পরিবার সূত্রে জানা যায়,  গত ৫ জুন রাতে সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এরপর থেকে ইয়াছিনের কোনো সন্ধান পাচ্ছিল না পরিবার। ছেলেকে জীবিত বা মৃত পাওয়ার জন্য ঘটনার পরপরই সীতাকুণ্ড ও চট্টগ্রামে গিয়েছিলেন ইয়াছিনের বাবা বদিউল আলম। খুঁজেছেন বিভিন্ন হাসপাতালেও, কিন্তু কোথাও সন্ধান পাননি। তখন ডিএনএ পরীক্ষার জন্য নমুনাও দিয়ে এসেছিলেন তিনি।
ইয়াছিনের বাবা বদিউল আলম জানান, প্রায় ৯ থেকে ১০ বছর আগে বিএম কনটেইনার ডিপোতে গাড়ি চালকের সহকারী হিসেবে কাজ শুরু করেন ইয়াছিন। দুই বছর আগে পদোন্নতি পেয়ে ডিপোর পরিচালক হন। বিস্ফোরণের সময় ইয়াছিন ডিপোতেই ছিলেন। অনেক আগেই ছেলেকে জীবিত পাওয়ার আসা ছেড়ে দিয়েছেন। ঘটনার পর থেকে প্রতি সপ্তাহে চট্টগ্রাম গিয়ে ছেলের খোঁজ নিতেন তার ধারাবাহিকভাবে কয়েক দিন আগেও ছেলের খোঁজে চট্টগ্রামে গিয়েছিলেন। তখন জানানো হয়, আরও কয়েকটি লাশ আছে। পরিচয় নিশ্চিত হলে জানানো হবে।
ইয়াছিনের ভাই মোহাম্মদ ইউসুফ বলেন, বিস্ফোরণের রাতে ডিপোতে আগুন লাগার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান ইয়াছিন। অগ্নিকাণ্ডের দৃশ্য তিনি মোবাইল ফোনে লাইভ দিয়েছিলেন। সেই লাইভ দেখে তিনি (ইউসুফ) তার কাছ থেকে অগ্নিকাণ্ডের খবর জানতে ফোন দিয়েছিলেন। তখন ইয়াছিন ফোনে বলেছিলেন, আগুনের ভয়াবহতা অনেক। আমার জন্য দোয়া করিস। এর কিছুক্ষণ পর তার লাইভ বন্ধ হয়ে যায়। মুহূর্তেই মোবাইলের পর্দা অন্ধকার হয়ে যায়। এরপর থেকে ইয়াছিনের খোঁজ মেলেনি।
ইয়াসিনের মা বলেন, অন্তত নিজেদের পারিবারিক কবরস্থানে আমার ছেলের কবর হবে, এটাই এখন আমাদের সান্ত্বনা।
“৬০ হাজার নেতাকর্মী নিয়ে সোহরাওয়ার্দীতে থাকবেন ফেনীর সাদাসিধে ইসমাইল হোসেন সম্রাট”
আবুল হাসনাত রিন্টু, ফেনী –
শুক্রবার (১১ নভেম্বর) ৬০ হাজার লাল গেঞ্জি ও যুবলীগের দলীয় পতাকা হাতে নিয়ে সকাল নয়টা থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের   নির্দিষ্ঠ স্থানে উপস্থিত থাকবেন ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিণের নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়া মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মীরা। তাদের সঙ্গে জননেত্রী শেখ হাসিনার একজন সাধারণ কর্মী হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ফেনীর সাদাসিধে ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট।
ইসমাইল হোসেন সম্রাটের পৈত্রিক নিবাস ফেনী জেলার পরশুরাম উপজেলার মির্জানগর ইউনিয়নের পূর্ব সাহেবনগর গ্রামে। নিজের এলাকায় আর্থিক সহযোগিতা, বিশেষ করে স্থানীয় মসজিদ ও মাদ্রাসার ‘বড় দাতা’ হিসেবে খ্যাতি রয়েছে তার।
১৯৯০ সালে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন সম্রাট। তখন অবিভক্ত ঢাকা ছাত্রলীগের একজন নেতা ছিলেন তিনি। সেসময় সারাদেশে সামরিক শাসক এরশাদবিরোধী আন্দোলন চলছিল। সম্রাট রাজধানীর রমনা অঞ্চলে আন্দোলনের সংগঠকের দায়িত্বে ছিলেন। এ কারণে তখন তাকে জেলও খাটতে হয়। আওয়ামী লীগের বড় বড় সব রাজনৈতিক কর্মসূচিতে পরিচিত মুখ হিসেবে উপস্থিত হতে থাকেন সম্রাট। দলীয় বিভিন্ন কর্মসূচিতে কর্মীদের নিয়ে ব্যাপক শোডাউন করেছেন তিনি।
ঢাকা মহানগর দক্ষিন যুবলীগের বিভিন্ন ওয়ার্ড ও ইউনিটের সকল নেতাকর্মীরা শুক্রবার (১১ নভেম্বর) সোহরাওয়ার্দী উদ্যান জনসমুদ্রে পরিণত করতে ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটের নির্দেশে সমাবেশে উপস্থিত হওয়ার প্রতিসূতি দিয়েছেন।যুবলীগের নেতাকর্মীরা আনন্দ, উচ্ছ্বাস ও উদ্দীপনার মধ্যদিয়ে সুবর্ণজয়ন্তী পালনের ব্যাপক প্রস্তুতি  নিয়েছে।
সকল নেতাকর্মীরা উল্লাসের সহিত জানাচ্ছে, নতুন আঙ্গিকে মাঠে নামছে যুবলীগ।  যুবলীগ নেতা ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটের নির্দেশ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রতিটি নেতাকর্মী উজ্জীবিত হয়ে সমাবেশ সফল করার লক্ষ নিয়ে অবিরাম কাজ করছে। যুবলীগ মানেই ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট। নিঃসন্দেহে উনি একজন ভালো সংগঠক ও জননেত্রী শেখ হাসিনার বিশস্ত ও আস্তাভাজন কর্মী। তৃণমূল নেতাকর্মীদেরও প্রান তিনি।  জননেত্রী শেখ হাসিনা যখন  যেখানে কর্মসূচি দিয়ে মাঠে থাকবেন,সেই কর্মসূচি সফল করার লক্ষে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেন সম্রাট। তাই সম্রাটের নির্দেশ প্রতিটি নেতাকর্মী অক্ষরে অক্ষরে নিঃস্বার্থ ভাবে পালন করেন।
উল্লেখ্য, যুবলীগের শ্রেষ্ঠ ইউনিটের শ্রেষ্ঠ সংগঠক হিসেবে উপাধি পাওয়া  ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট আবারো রাজপথে নেমেছেন।এতে উজ্জীবিত হয়ে উঠছেন ঢাকা মহানগর দক্ষিন যুবলীগের নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়া মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মীরা। জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট আবারো আলোচনায় রয়েছেন।