আব্দুল্লাহ আল মামুন যশোর জেলা প্রতিনিধি
মণিরামপুরের দূর্গাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা ছালিমা আক্তারকে কেউ মারধর করেনি বলে দাবি করা হয়েছে। কোনো শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরাও তাকে মারধর করতে দেখেনি। দূর্গাপুর ওয়ার্ড যুবলীগ সভাপতি মিজানুর রহমানকে রাজনৈতিকভাবে হেয় করতে মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। সোমবার প্রেসক্লাব যশোরে সংবাদ সম্মেলন করে এমন দাবি করেছেন মিজানুর রহমানের স্ত্রী রহিমা খাতুন।
লিখিত বক্তব্যে রহিমা খাতুন বলেন, তার ছেলে রাকিব হোসেন দূর্গাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ে। গত ২২ আগস্ট রাকিব বিদ্যালয়ে গিয়ে শিক্ষকদের ব্যবহৃত ‘বেসিন’ ব্যবহার করে। এ সময় শিক্ষক ছালিমা আক্তার রাকিবের সাথে খারাপ ব্যবহার করেন এবং ডাস্টার দিয়ে তার মাথায় কয়েটি আঘাত দেন। রাকিব বাড়িতে এসে বিষয়টি আমাদের জানায়। আমারা বিদ্যালয়ে গিয়ে রাবিককে মারধর ও অকথ্য ভাষায় গালি দেয়ার কারণ জানতে চাইলে শিক্ষক ছালিমা আক্তার ক্ষিপ্ত হন। আমাকে ও আমার স্বামী মিজানুর রহমানসহ ছেলেকে গালিগালাজ করতে থাকেন। একপর্যায়ে বিদ্যালয়ের অন্য শিক্ষকেরা এগিয়ে এসে ছালিমা আক্তারকে নিবৃত করতে চেষ্টা করেন। এর মধ্যে বিদ্যালয়ে সভাপতি এসে ঘটনাটি উভয়ের কাছে শুনে বিষটি মীমাংসাও করে দেন।
রহিমা খাতুন আরো বলেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক বা অন্য শিক্ষক শিক্ষিকাদের থেকে বক্তব্য না নিয়ে এক তরফা নিউজ করে মণিরামপুর প্রেসক্লাব।এ সময় উপস্থিত ছিলেন মিজানুরের ছেলে পুত্র রাকিব হোসেন, জিএম টিপু সুলতান, আব্দুল্লাহ আল মামুন প্রমুখ।