রাজশাহী জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মূল প্রতিদ্বন্দিতায় মীর ইকবাল ও আক্তারুজ্জামান
আবুল হাশেম, রাজশাহী ব্যুরোচীফঃ
রাজশাহী জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৪ প্রার্থী থাকলেও মুল প্রতিদ্বন্দিতা হবে দুই প্রার্থীর মধ্যে। এমন-ই ধারণা ভোটার ও রাজনীতি বিশ্লেষকদের।
সোমবার ১৭ অক্টোবরের এ নির্বাচনকে ঘিরে সরগরম রাজশাহীর রাজনীতির মাঠ। বিশেষ করে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবাল ও তৃণমূলে ব্যাপক জনপ্রিয় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীর সমর্থকরা দিন গুনছেন কে বিজয়ী হবেন অথবা নিজ সমর্থনের প্রার্থী কিভাবে জিতবে সেই হিসাব নিকাশ নিয়ে। এদিকে সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য ভোট গ্রহন করতে নির্বাচন কক্ষে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনসহ সবগুলো কেন্দ্রে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃংখলা বাহিনী। নির্বাচনের শেষ দিনেও চলছে প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীদের মধ্যে প্রচার প্রচারনার প্রতিযোগিতা, রাজশাহীর জেলা পরিষদ নির্বাচনকে ঘিরে রাজনৈতিক অঙ্গণে বিরাজ করছে উত্তেজনা। আবার সেইসাথে সুষ্ঠু ভোট গ্রহণ নিয়ে শঙ্কা করছেন কোন কোন প্রার্থী।
উল্লেখ্য, রাজশাহী জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে চারজন, সংরক্ষিত সদস্য পদে ১৭ জন ও সাধারণ সদস্য পদে ৩০ জন লড়ছেন। রাজশাহী জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা আব্দুল জলিল বলেন, এরই মধ্যে আচরণ বিধি ভঙ্গের অভিযোগে রাজশাহী সিটি করপোরেশন মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনসহ দুই সংসদ সদস্যকে চিঠি দিয়ে সতর্ক করা হয়েছে। সেইসাথে চেয়ারম্যান পদে পোস্টার লাগানোকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলার ঘটনায় হয়েছে মামলা। নির্বাচনকে ঘিরে প্রতিদিনই ঘটছে কোন না কোন ঘটনা। তবে এই রিটার্নিং কর্মকর্তা বলছেন, কোন পক্ষপাতিত্ব নয়, জেলা পরিষদ নির্বাচন হবে সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক।
রাজশাহী জেলা পুলিশ সুপার এবিএম মাসুদ হোসেন বলেন, নির্বাচনে মোট ভোটার ১১শ ৮৫ জন। তারা রাজশাহী ৯টি উপজেলার ১৮টি কক্ষে ইভিএম এ ভোট দিবেন। ভোটের দিন যেকোনো সহিংসতা এড়াতে মাঠে পর্যাপ্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী থাকবে। মনিটরিং করতে কেন্দ্রে কেন্দ্রে বসানো হয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা। ভোটারদের মন জয় করে কে হবেন চেয়ারম্যান ও কারা হচ্ছেন সদস্য ? কোন রকম অনাকাঙ্খিত ঘটনা না ঘটলে তা জানা যাবে আগামীকাল ১৭ অক্টোবর ভোট গ্রহণ শেষে প্রাপ্ত ফলাফলেই। উল্লেখ্য, আওয়ামী লীগ সমর্থিত চেয়ারম্যান পদে বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবাল কাপ-পিরিচ, বিদ্রোহী প্রার্থী আখতারুজ্জামান আখতার মোটরসাইকেল, বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার ইকবাল তালগাছ ও আফজাল হোসেন আনারস প্রতীক নিয়ে লড়ছেন।
১নং সংরক্ষিত আসনে (তানোর-গোদাগাড়ী-পবা-সিটি) মহিলা সদস্য পদে ৪ জন, ২নং সংরক্ষিত আসনে (মোহনপুর-বাগামরা-দুর্গাপুর) ৮ জন, ৩নং সংরক্ষিত আসনে (পুঠিয়া-চারঘাট-বাঘা) ৬ জন লড়ছেন। অপরদিকে, ১নং ওয়ার্ডের (গোদাগাড়ী) সাধারণ সদস্য পদে ২ জন, ২নং ওয়ার্ডে (তানোর) ৪ জন, ৩নং ওয়ার্ডে (পবা-সিটি) ৩ জন, ৪নং (মোহনপুর) ওয়ার্ডে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন দিলীপ কুমার সরকার তপন। ৫নং ওয়ার্ডের (দুর্গাপুর) ৪ জন, ৬নং ওয়ার্ডে (বাগমারা) ৫ জন, ৭নং ওয়ার্ডে (পুঠিয়া) ৩ জন, ৮নং ওয়ার্ডে (চারঘাট) ৩ জন, ৯নং ওয়ার্ডে (বাঘা) ৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
আবুল হাশেম, রাজশাহী ব্যুরোচীফঃ
রাজশাহী জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৪ প্রার্থী থাকলেও মুল প্রতিদ্বন্দিতা হবে দুই প্রার্থীর মধ্যে। এমন-ই ধারণা ভোটার ও রাজনীতি বিশ্লেষকদের।
সোমবার ১৭ অক্টোবরের এ নির্বাচনকে ঘিরে সরগরম রাজশাহীর রাজনীতির মাঠ। বিশেষ করে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবাল ও তৃণমূলে ব্যাপক জনপ্রিয় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীর সমর্থকরা দিন গুনছেন কে বিজয়ী হবেন অথবা নিজ সমর্থনের প্রার্থী কিভাবে জিতবে সেই হিসাব নিকাশ নিয়ে। এদিকে সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য ভোট গ্রহন করতে নির্বাচন কক্ষে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনসহ সবগুলো কেন্দ্রে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃংখলা বাহিনী। নির্বাচনের শেষ দিনেও চলছে প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীদের মধ্যে প্রচার প্রচারনার প্রতিযোগিতা, রাজশাহীর জেলা পরিষদ নির্বাচনকে ঘিরে রাজনৈতিক অঙ্গণে বিরাজ করছে উত্তেজনা। আবার সেইসাথে সুষ্ঠু ভোট গ্রহণ নিয়ে শঙ্কা করছেন কোন কোন প্রার্থী।
উল্লেখ্য, রাজশাহী জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে চারজন, সংরক্ষিত সদস্য পদে ১৭ জন ও সাধারণ সদস্য পদে ৩০ জন লড়ছেন। রাজশাহী জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা আব্দুল জলিল বলেন, এরই মধ্যে আচরণ বিধি ভঙ্গের অভিযোগে রাজশাহী সিটি করপোরেশন মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনসহ দুই সংসদ সদস্যকে চিঠি দিয়ে সতর্ক করা হয়েছে। সেইসাথে চেয়ারম্যান পদে পোস্টার লাগানোকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলার ঘটনায় হয়েছে মামলা। নির্বাচনকে ঘিরে প্রতিদিনই ঘটছে কোন না কোন ঘটনা। তবে এই রিটার্নিং কর্মকর্তা বলছেন, কোন পক্ষপাতিত্ব নয়, জেলা পরিষদ নির্বাচন হবে সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক।
রাজশাহী জেলা পুলিশ সুপার এবিএম মাসুদ হোসেন বলেন, নির্বাচনে মোট ভোটার ১১শ ৮৫ জন। তারা রাজশাহী ৯টি উপজেলার ১৮টি কক্ষে ইভিএম এ ভোট দিবেন। ভোটের দিন যেকোনো সহিংসতা এড়াতে মাঠে পর্যাপ্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী থাকবে। মনিটরিং করতে কেন্দ্রে কেন্দ্রে বসানো হয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা। ভোটারদের মন জয় করে কে হবেন চেয়ারম্যান ও কারা হচ্ছেন সদস্য ? কোন রকম অনাকাঙ্খিত ঘটনা না ঘটলে তা জানা যাবে আগামীকাল ১৭ অক্টোবর ভোট গ্রহণ শেষে প্রাপ্ত ফলাফলেই। উল্লেখ্য, আওয়ামী লীগ সমর্থিত চেয়ারম্যান পদে বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবাল কাপ-পিরিচ, বিদ্রোহী প্রার্থী আখতারুজ্জামান আখতার মোটরসাইকেল, বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার ইকবাল তালগাছ ও আফজাল হোসেন আনারস প্রতীক নিয়ে লড়ছেন।
১নং সংরক্ষিত আসনে (তানোর-গোদাগাড়ী-পবা-সিটি) মহিলা সদস্য পদে ৪ জন, ২নং সংরক্ষিত আসনে (মোহনপুর-বাগামরা-দুর্গাপুর) ৮ জন, ৩নং সংরক্ষিত আসনে (পুঠিয়া-চারঘাট-বাঘা) ৬ জন লড়ছেন। অপরদিকে, ১নং ওয়ার্ডের (গোদাগাড়ী) সাধারণ সদস্য পদে ২ জন, ২নং ওয়ার্ডে (তানোর) ৪ জন, ৩নং ওয়ার্ডে (পবা-সিটি) ৩ জন, ৪নং (মোহনপুর) ওয়ার্ডে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন দিলীপ কুমার সরকার তপন। ৫নং ওয়ার্ডের (দুর্গাপুর) ৪ জন, ৬নং ওয়ার্ডে (বাগমারা) ৫ জন, ৭নং ওয়ার্ডে (পুঠিয়া) ৩ জন, ৮নং ওয়ার্ডে (চারঘাট) ৩ জন, ৯নং ওয়ার্ডে (বাঘা) ৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।