মোহাম্মদ ওয়াজেদ আলী
গোবিন্দগঞ্জের রাজাহার ইউনিয়নের দেওনালা গ্রামের ৪৮ বিঘা খাসজমির মৌখিক বন্দোবস্ত করে দেন ইউি নয়ন তহসিলদার সানাউল ইসলাম। ফলে বছরের পর বছর কোন লিজ না নিয়েই তহসিলদারকে ম্যানেজ করে চলছে এমন কারবার। যার সুযোগ নিচ্ছেন মাজেম মন্ডল গং, জয়নাল আবেদিন গং ও ছলিমউদ্দিন গংরা। এ কারনে প্রতি বছর বিপুল অঙ্কের রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। গত দুই বছর পূর্বে খোলা কাগজে সংবাদ প্রচারের পর সহকারী কমিশনার (ভূমি) খাস পুকুর এবং জমি দখল মুক্ত করে উপজেলা মৎস অফিস থেকে ৭টি পুকুরে মাছ ছেড়ে দেওয়া হয়। মাছ ছাড়র পরেও সাধারণ গ্রামবাসী ঐ পুকুর গুলোতে নামতে পারে না। কারন দখলবাজরা তহসিলদারের সাথে সখ্যতা তৈরি ও খুশি করতে বড় অঙ্কের মাসেহারা দিয়ে থাকে। স্থানীয় এলাকাবাসী বলেন, এই তহসিলদার দীর্ঘবছর ধরে একই যায়গাতে রয়েছে। বর্তমানে এলাকায় তার প্রসার প্রতিপত্তি এতোটাই বেড়েছে যে তিনি যা খুশি তাই করার হিম্মত রাখেন। তার কারণেই বিপুল পরিমাণে রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। গত ২৩ ও ২৪ সেপ্টেম্বর দখলদাররা
এসব পুকুরে মাছ ধরতে শ্যালো
মেশিন ফিট করে পানি ছেকে মাছ ধরে। এসময় স্থানীয়রা তহসিলদারকে ফোন করলে তিনি বলেন, আমি কি করবো আমার কিছু করার নেই। তখন তারা সাংবাদিকের কাছে ফোন করে। ফলে সাংবাদিকরা ২৪ তারিখ সকাল ১০টার সময় ঘটনা স্থলে উপস্থিত হয়ে মাছ মারার প্রমান পায় এবং তাৎক্ষনিক উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে জানায়।