Dhaka ১১:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৪৮ বিঘা খাস পুকুর, চলছে মৌখিক লিজ।

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৪:০৫:১৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৪ অক্টোবর ২০২৪
  • ৫৪ Time View

মোহাম্মদ ওয়াজেদ আলী

গোবিন্দগঞ্জের রাজাহার ইউনিয়নের দেওনালা গ্রামের ৪৮ বিঘা খাসজমির মৌখিক বন্দোবস্ত করে দেন ইউি নয়ন তহসিলদার সানাউল ইসলাম। ফলে বছরের পর বছর কোন লিজ না নিয়েই তহসিলদারকে ম্যানেজ করে চলছে এমন কারবার। যার সুযোগ নিচ্ছেন মাজেম মন্ডল গং, জয়নাল আবেদিন গং ও ছলিমউদ্দিন গংরা। এ কারনে প্রতি বছর বিপুল অঙ্কের রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। গত দুই বছর পূর্বে খোলা কাগজে সংবাদ প্রচারের পর সহকারী কমিশনার (ভূমি) খাস পুকুর এবং জমি দখল মুক্ত করে উপজেলা মৎস অফিস থেকে ৭টি পুকুরে মাছ ছেড়ে দেওয়া হয়। মাছ ছাড়র পরেও সাধারণ গ্রামবাসী ঐ পুকুর গুলোতে নামতে পারে না। কারন দখলবাজরা তহসিলদারের সাথে সখ্যতা তৈরি ও খুশি করতে বড় অঙ্কের মাসেহারা দিয়ে থাকে। স্থানীয় এলাকাবাসী বলেন, এই তহসিলদার দীর্ঘবছর ধরে একই যায়গাতে রয়েছে। বর্তমানে এলাকায় তার প্রসার প্রতিপত্তি এতোটাই বেড়েছে যে তিনি যা খুশি তাই করার হিম্মত রাখেন। তার কারণেই বিপুল পরিমাণে রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। গত ২৩ ও ২৪ সেপ্টেম্বর দখলদাররা

এসব পুকুরে মাছ ধরতে শ্যালো

মেশিন ফিট করে পানি ছেকে মাছ ধরে। এসময় স্থানীয়রা তহসিলদারকে ফোন করলে তিনি বলেন, আমি কি করবো আমার কিছু করার নেই। তখন তারা সাংবাদিকের কাছে ফোন করে। ফলে সাংবাদিকরা ২৪ তারিখ সকাল ১০টার সময় ঘটনা স্থলে উপস্থিত হয়ে মাছ মারার প্রমান পায় এবং তাৎক্ষনিক উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে জানায়।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

আলোচিত

বোয়ালমারীতে চার বছর কর্মস্থলে না গিয়েও বেতন ভাতা নিচ্ছে উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ঝুমা !

৪৮ বিঘা খাস পুকুর, চলছে মৌখিক লিজ।

Update Time : ০৪:০৫:১৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৪ অক্টোবর ২০২৪

মোহাম্মদ ওয়াজেদ আলী

গোবিন্দগঞ্জের রাজাহার ইউনিয়নের দেওনালা গ্রামের ৪৮ বিঘা খাসজমির মৌখিক বন্দোবস্ত করে দেন ইউি নয়ন তহসিলদার সানাউল ইসলাম। ফলে বছরের পর বছর কোন লিজ না নিয়েই তহসিলদারকে ম্যানেজ করে চলছে এমন কারবার। যার সুযোগ নিচ্ছেন মাজেম মন্ডল গং, জয়নাল আবেদিন গং ও ছলিমউদ্দিন গংরা। এ কারনে প্রতি বছর বিপুল অঙ্কের রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। গত দুই বছর পূর্বে খোলা কাগজে সংবাদ প্রচারের পর সহকারী কমিশনার (ভূমি) খাস পুকুর এবং জমি দখল মুক্ত করে উপজেলা মৎস অফিস থেকে ৭টি পুকুরে মাছ ছেড়ে দেওয়া হয়। মাছ ছাড়র পরেও সাধারণ গ্রামবাসী ঐ পুকুর গুলোতে নামতে পারে না। কারন দখলবাজরা তহসিলদারের সাথে সখ্যতা তৈরি ও খুশি করতে বড় অঙ্কের মাসেহারা দিয়ে থাকে। স্থানীয় এলাকাবাসী বলেন, এই তহসিলদার দীর্ঘবছর ধরে একই যায়গাতে রয়েছে। বর্তমানে এলাকায় তার প্রসার প্রতিপত্তি এতোটাই বেড়েছে যে তিনি যা খুশি তাই করার হিম্মত রাখেন। তার কারণেই বিপুল পরিমাণে রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। গত ২৩ ও ২৪ সেপ্টেম্বর দখলদাররা

এসব পুকুরে মাছ ধরতে শ্যালো

মেশিন ফিট করে পানি ছেকে মাছ ধরে। এসময় স্থানীয়রা তহসিলদারকে ফোন করলে তিনি বলেন, আমি কি করবো আমার কিছু করার নেই। তখন তারা সাংবাদিকের কাছে ফোন করে। ফলে সাংবাদিকরা ২৪ তারিখ সকাল ১০টার সময় ঘটনা স্থলে উপস্থিত হয়ে মাছ মারার প্রমান পায় এবং তাৎক্ষনিক উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে জানায়।