আব্দুল্লাহ আল মামুন যশোর জেলা প্রতিনিধি
যশোরের মণিরামপুরে কেশবপুর টু চুকনগর সড়কের মণিরামপুর থানা মোড় এলাকায় পূরবী সিনেমা হলের আড়ালে মাদক ও দেহের রমরমা ব্যবসা কারবার চললেও প্রশাসন একেবারেই নির্বিকার। এদিকে এলাকার যুবসমাজ এর প্রতিবাদ করলেও কোন লাভ হয় না। প্রশাসনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তার ভয়ে গুটিয়ে যায় তারা। সব কিছু জেনেও পুলিশ ও প্রশাসন নির্বিকার বলে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের।পুলিশের ধারাবাহিক অভিযানে মাদক কারবারিদের দাপটকিছুটা কম হলেও পূরবী সিনেমা হলের অভ্যন্তরে মাদক ও উঠতি বয়সের
নারীদের দিয়ে দেহের ব্যবসা চলছে বলে এলাকাবাসির অভিযোগ। বর্তমানে মাদক কারবারিরা সিনেমা হলকেই বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করছে। সিনেমা হলের আড়ালে মাদক দ্রব্য ও নারী দেহে ব্যবসা মেলে খুব সহজেই। এ এলাকায় মাদককারবারিদের এই সক্রিয়তা স্থানীয় বাসিন্দাদের রীতিমতো উদ্বেগে ফেলেছে।রাতারাতি বড়লোক হওযার লোভে এলাকার যুবসমাজের একাংশ এই চক্রের সঙ্গে জড়িত হয়ে পড়ছে। পুলিশের কিছু অসাধু সদস্য নিয়মিত হফতা আদায় করে চলেছেন বলে
অভিযোগ রয়েছে দীর্ঘদিনের। দীর্ঘদিন ধরে এ স্পটের নেতৃত্ব দিয়ে আসছে পূরবী সিনেমা হলের মালিক বাপ্পী।এলাকাবাসির অভিযোগ, সে দীর্ঘদন ধরে পূরবী সিনেমা হল অভ্যন্তরে এ কারবার চালিয়ে গেলেও পুলিশ প্রশাসন রয়েছে একেবারেই নির্বিকার।খদ্দের সহ নারী দেহ ব্যবসায়ীদের ব্যাবস্থা না নেয়ায় তাদের দাপট বেড়েছে।
স্থানীয় সাংবাদিক ও এলাকাবাসীর সামনে নারী দেহ ব্যবসায়ীরা শিকার করেছে, তারা দীর্ঘদিন ধরে সিনেমা হল অভ্যন্তরে এ কারবার চালিয়ে আসছে। বিভিন্ন এলাকার যুবক ও নারীদের হলের ম্যানেজার নিমাই ও দালাল মহাদেব ডেকে আনে।এ ব্যাপারে জানতে সহকারী পুলিশ মণিরামপুর সার্কেলের এএসপি কাজী আবু দাউদ বলেন, এ বিষয়ে আমার জানা নেই আমি ওসি কে ব্যাবস্থা নেয়ার জন্য বলে দিচ্ছি। হলটির মালিক মণিরামপুর জিএন ফিলিং স্টেশনের পরিচালক বিশিষ্ট শিল্পপতি বাপ্পী কুমার ঘোষ কে একাধিক বার ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।