Dhaka ০৭:৫৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জগন্নাথপুরে রাস্তার উন্নয়ন কাজে পথচারীদের চরম দুর্ভোগ !!

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৪:১৮:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ জানুয়ারী ২০২৩
  • ৪৪৬ Time View
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে রাস্তার উন্নয়ন কাজে পথচারীদের চরম দুর্ভোগ !!
রনি মিয়া, জগন্নাথপুর প্রতিনিধিঃ
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার স্বজনশ্রী ভায়া হলিকোনা বাজারের সড়ক দিয়ে এই উপজেলা সহ দিরাই উপজেলার প্রায় ৫০ হাজার জনসাধারন চলাচল করে আসছেন। রাস্তাটি ঠিকাদারের অবহেলার কারনে সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ চরমে। এক বছর ধরে অবহেলায় পড়ে থাকায় বর্তমানে সড়কটি চলাচলে সাধারন জনগন চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন।
এই সড়ক দিয়ে জগন্নাথপুর উপজেলার স্বজনশ্রী, বাউধরন, মুজিব মার্কেট, হলিকোনা বাজার, খাগাউড়া গ্রাম, গুপরাপুর বাজার, দিরাই উপজেলার সুরিয়ারপাঁড় গ্রাম, আকিলশাহ বাজার, হাতিয়া গ্রাম, মাকুলী বাজারের জনসাধারন এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করেন। ২০১৯ সালে প্রায় ৪ কোটি আশি হাজার টাকা ব্যায়ে ৩ কিলোমিটার সড়কে কাজ শুরু করেন ঠিকাদার আতিক। রাস্তার প্রায় অর্ধেক শেষ হলেও বিল বাকী থাকায় ১বছর ধরে সড়কটি পরিত্যাক্ত করে রাখা হয়েছে। ঠিকাদার বিল না পাওয়ায় কাজটি করছেনা বলে জানান।
সরেজমিনে দেখা যায়, সড়কটি বালি দিয়ে ভরাট করে রাখা হয়েছে, মাঝে-চোরা গর্ত আছে। গাড়ি চলাচল করলে সাথে সাথে বালু ওড়তে থাকে। সেজে গুজে সড়কটি চলাচলে গোসল করে ঘরে ফিরতে হয়, সাধারন মানুষ তথা শিশু, শিক্ষার্থী, নারী, বৃদ্ধ পুরুষের হয় চরম অবস্থা, ফলে সাধারণ জনগণকে এই সড়ক দিয়ে যাতায়াতে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। এছাড়া রাস্তা ধুলোবালি ওড়তে থাকে অনবরত। সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ সহ ট্রাক, টেম্পু, অটোরিক্সা, এলাকায় যাতায়াত করে। বর্তমানে সড়কটির এমন অবস্থা হয়েছে যে চলাচলে জনগনের সড়কে নামতে চাচ্ছে না। সড়কটির এমন অবস্থা মানুষের যেন কষ্টের শেষ নেই। এই সড়কটি দিয়ে যাতায়াতে প্রতিনিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনা আর দুর্ঘটনা।
স্থানীয়রা জানান, বর্তমান সরকারের পরিকল্পনামন্ত্রী এই উপজেলায় উন্নয়ন করলেও এই সড়কটি দিকে নজর দিচ্ছেন না। এ সরকারের আমলে সব বেশি উন্নয়ন হয়েছে শান্তিগঞ্জ ও জগন্নাথপুর উপজেলার রাস্তা ঘাটের কিন্তু কোন কারণে এ রাস্তার দিকে নেতাগন নজর দিচ্ছেন না আমরা জানিন। ভাটি অঞ্চলের সাথে যোগাযোগকারী একমাত্র সড়কটির বেহার দশা দেখার কেউ নাই। আমরা জরুরী ভিত্তিতে কাজ করা আহবান জানাই।
এ ব্যাপারে জানতে ঠিকাদার আতিকের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমাদের তিন কিলোমিটার সড়কটি মধ্যে প্রায় দেড় কিলোমিটার সড়কের কাজ শেষ করেছি। আমাদের টাকা পাইনাই বলে কাজ শেষ করতে পারছিনা। তারপরও আগামী কয়েক দিন মধ্যে কাজ শুরু করবো আশা করছি।
এ ব্যাপারে জগন্নাথপুর এলজিইডি অফিসের উপ-সহকারী প্রকৌশলী আব্বাছ উদ্দিন আহমদ বলেন, আমরা জেনেছি ঠিকাদারের দুই কোটি টাকা আটক থাকায় কাজ করছে না। টাকা পাইলে কাজ করবে।
তাহিরপুর কয়লা আমদানীকারক গ্রুপের বার্ষিক সাধারন সভা অনুষ্টিত হয়েছে। 
শওকত হাসান, তাহিরপুর প্রতিনিধিঃ-
তাহিরপুর কয়লা আমদানীকারক গ্রুপের ১৪ তম বার্ষিক সাধারন সভা অনুষ্টিত হয়েছে। শনিবার দুপুরে তাহিরপুর কয়লা আমদানীকারক গ্রুপের বড়ছড়াস্থ কার্যালয় প্রাঙ্গণে অনুষ্টিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, সুনামগঞ্জ ১ আসনের সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোয়াজ্জেম হোসেন রতন।
তাহিরপুর কয়লা আমদানীকারক গ্রুপের সভাপতি আলখাছ উদ্দিন খন্দকারের সভাপতিত্বে ও সাধারন সম্পাদক মোশারফ হোসেনের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, সুনামগঞ্জ পৌর মেয়র নাদের বখত, তাহিরপুর থানা অফিসার ইনচার্জ সৈয়দ ইফতেখার হোসেন, উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি আবুল হোসেন খান, সাধারন সম্পাদক অমল কান্তি কর, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ও প্রেসক্লাব সভাপতি আমিনুল ইসলাম, উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান রিয়াজ উদ্দিন খন্দকার লিটন, বাদাঘাট ইউপি চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন, সাবেক চেয়ারম্যান আফতাব উদ্দিন, বড়দল দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ইউনুছ আলী, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান বোরহান উদ্দিন, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আমীর আলী, প্রকৌশলী ফজলুল হক, কয়লা আমদানী কারক সেলিম হায়দার, স্বপন কুমার দাস, আবুল খায়ের, হাসান মিয়া প্রমূখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোয়াজ্জেম হোসেন রতন তাহিরপুর কয়লা আমদানীকারক গ্রুপকে এগিয়ে নিতে গ্রুপের সকল সদস্যদের সহযোগীতা কামনা করেন। সম্মেলিত ভাবে এ গ্রুপের সকল সমস্যা সমাধানের আহবান জানান।
শওকত হাসান
তাহিরপুর, সুনামগঞ্জ
৩১.১২.২২
জগন্নাথপুরে সরকারী নির্দেশ অমান্য করে  সরকারী খালে ঘর নির্মান \ ব্যবস্থা নিচ্ছেনা প্রশাসন।
রনি মিয়া, জগন্নাথপুর প্রতিনিধিঃ
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে সরকারী খাল জবর দখল করে নিয়েছে প্রভাবশালী মহল। সরকারী খাল দখল করে নির্মান করছে ঘর-বাড়ী, দালান কোটা। অনেকেই বাঁশ পুতে জায়গার সীমানা নির্ধারণ করে রেখেছে। আবার অনেকেই পাকা সীমানাচীর নির্মাণ দখলে নিয়েছেন। আবার কেউ কেউ সরকারি খাল রকম ভূমি দখল করে বিক্রি করে হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা। উপজেলা প্রশাসনের নাকের ডগায় সদর ভূমি অফিসের নিকটে পৌর শহরের গুরুত্বপূর্ণ এলাকা বণিক পাড়ায় বাসুদেব বাড়ী খাল। এ খালটি দীর্ঘদিন ধরে দলবাজদের কবলে পড়ে অবৈধ ভাবে দখল কেনাবেচা হচ্ছে। বর্তমানে নতুন করে অবৈধ জবর-দখল হওয়ায় এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয় এবং সদর ভূমি অফিসে অভিযোগ দেন।
জানাগেছে, উপজেলার পৌরশহরের বাসুদেববাড়ী এলাকার মধ্য দিয়ে খালটি প্রবাহিত। উক্ত খাল বর্ষা মৌসুমে পানি নিষ্কাসনের একমাত্র পথ। খালটি এভাবে দখল হওয়ায় এলাকার পানি নিষ্কাসনে বাঁধা গ্রস্ত  হয়ে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। যার ফলে বর্ষা মৌসুমে এলাকা প্লাবিত হয় এবং জমে থাকা ময়লা আবর্জনা স্তূপে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে যেন দেখার কেউ নেই। উল্লেখ্য, খাস-খালটি জবর দখল হলে পৌরসভা ও উপজেলা প্রশাসন খালটি  দখল মুক্ত করে পৌরসভার ড্রেইন নির্মান করার উদ্যোগ গ্রহন করেন। উপজেলা সহকারী কমিশনার ( ভূমি) অফিসের সার্ভেয়ার মাফঝোক করে কোন কোন স্থানে  লাল পাতাকা স্থাপন করে।  এরই মধ্যে পাতাকা উঠিয়ে মৃত সুভাষ কর্মকার এর পুত্র শ্যামল কর্মকার পাকা সীমানা দেওয়াল ও টিনসেট ঘর নির্মান করে।  অদৃশ্য কারনে দখলবাজ শ্যামল কর্মকারের  বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহন না করায় এলাকাবাসীর মধ্যে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। বর্ষা মৌসুমের আগেই জবর-দখলকারীদের কাছ থেকে খালটি উন্মুক্ত করতে না পারলে এলাকার পানি নিষ্কাসনে চরম বাঁধা সৃষ্টি হবে। তাই এলাকাবাসী খালটি জনস্বার্থে উন্মুক্ত করার জন্য উপজেলা প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন। এব্যাপারে জগন্নাথপুর সদর ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা কাজী সামছুল হুদা সোহেল বলেন, সরকারী খাল রকম  ভূমিতে ঘর নির্মানের খবর পেয়ে সেখানে গিয়ে নির্মান কাজ বন্ধ রাখতে বলি। আমাদের নির্দেশ অমান্য করে শ্যামল কর্মকার ঘর নির্মান করেছে। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তাকে অবগত করেছি। খাল দখল ও সীমানা নির্ধারনের জন্য গত ২৫ আগষ্ট জগন্নাথপুর গ্রামের মৃত পার্বতী চন্দ্র দেব এর পুত্র প্রহল্লাদ দেব জেলা প্রশাসক বরাবর শ্যামল কর্মকার ও অরবিন্দু দাস এর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন। জেলা প্রশাসক ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তার নিকট প্রেরন করেন। উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা সরকারী খাল ও প্রহল্লাদ দেব এর ভূমির সীমানা নির্ধারনের জন্য সহকারী কমিশনার (ভূমি) এর কার্যালয়ের সার্ভেয়ারকে নির্দেশ প্রদান করেন। খাল দখল এর ব্যাপারে শ্যামল কর্মকার বলেন আমি ১৪ লক্ষ টাকা দিয়ে সুজিত কুমার দেব ও সঞ্জীত দেব এর কাছ থেকে রেকর্ড কৃত ২ শতক ভূমি দলিল মূলে খরিদ করেছি। পৌরসভার সার্ভেয়ার সতীশ গোস্বামী,  সাবেক  কমিশনার ও বর্তমান কমিশনার, পাড়ার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে মাফঝোক করে দেওয়ার পর খরিদ করেছি। এই বিষয়ে সার্ভেয়ার মুহিবুর রহমান বলেন দখলকারীদের কবল থেকে সরকারী খাল উচ্ছেদের মাধ্যমে উদ্ধার করা হবে। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাজেদুল ইসলাম বলেন বিষয়টি আমি দেখতেছি।
জগন্নাথপুরে যানজটে সীমাহীন জনদূর্ভোগ!!
রনি মিয়া, জগন্নাথপুর প্রতিনিধি :
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর পৌর সদরের সড়ক জুড়ে প্রতিদিন দীর্ঘ লাইন ধরে চলমান ব্যাটারী চালিত টমটম গাড়ী সহ সিএনজি গাড়ী থাকায় যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। এছাড়াও সড়কের দুই পাশে গাড়িগুলো দাঁড় করিয়ে রাখায় সৃষ্টি হচ্ছে দীর্ঘ যানজট। যদিও এসব যানজট নিরসনে প্রতিনিয়ত ট্রাফিক পুলিশ হিমশিম খাচ্ছে।
সরজমিনে দেখা যায়, সড়কের দুই পাশে যত্রতত্র ভাবে রাখা হচ্ছে গাড়ি। এতে যানজট লেগেই থাকে প্রতিদিন। যে কারণে পদে পদে জন ভোগান্তি বেড়েছে। পৌর সদরের পৌর পয়েন্ট, রাণীগঞ্জ রোড, পুলে মুখ, মাদ্রাসা পয়েন্ট ও উপজেলার কলকলিয়া বাজার পয়েন্ট এলাকায় গড়ে উঠেছে ইজিবাইক (টমটম), অটোরিকশা, সিএনজি, লেগুনা, পিকআপ সহ ছোট ও মধ্যম গাড়ির অস্থায়ী স্ট্যান্ড। এ ছাড়াও পৌর শহরের রাস্তা, ড্রেইন এবং ফুটপাতে গড়ে উঠা ভাসমান দোকান ও মূল সড়কের উপর যত্রযত্র গাড়ী পার্কিংয়ের কারণে যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। ফলে সীমাহীন জনদূর্ভোগ পোহাতে হয় জনসাধারণকে।
সুত্র জানায়, পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নানের আন্তরিক প্রচেষ্টায় জগন্নাথপুর পৌর সদরের ভেতরে উন্নতমানের আরসিসি সড়ক নির্মাণ করা হয়। সড়কটি নির্মাণ হওয়ার পর জনমনে স্বস্তি ফিরে আসলেও ভোগান্তি যেন মানুষের পিছু ছাড়তে চাইছে না। পুরো সড়ক জুড়ে গড়ে উঠেছে গাড়ির স্ট্যান্ড। স্ট্যান্ডের অধীনে সড়কের দুই পাশে অসংখ্য গাড়ি দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে। সড়কে গাড়ি রেখে তারা যানজট সৃষ্টি করছেন বলে পথচারী ভূক্তভোগীরা জানান। তাছাড়া রাণীগঞ্জ রোডে অবস্থিত সিএনজি গুলোর নির্দিষ্ট স্ট্যান্ড থাকলেও দিনে স্ট্যান্ডে গাড়ি না রেখে সড়কের দুই পাশে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। নলজুর নদীর ডাকবাংলো সেতুটি দেবে গেছে। ফলে যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এতে জনদুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে। এই সেতু দিয়ে চলাচলকারী গাড়ী অন্য রোডে চলাচল করায় যানজট বেশি হচ্ছে বলে জানান স্থানীয়রা। এখন একটি সেতু দিয়ে যানচলাচল করায় বেশি সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাদিক ব্যক্তি জানান, পৌর পয়েন্ট, টিঅ্যান্ডটি, চিলাউড়া পয়েন্ট সহ প্রতিটি পয়েন্টের মূল সড়কে বিভিন্ন ধরনের দোকান বসিয়েছে দোকানিরা। এর পাশেই সিরিয়ালে দাঁড়িয়ে আছে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা। যানজট নিরসনে ট্রাফিক ব্যবস্থা থাকলেও সড়কে নেই যান চলাচলের জায়গা। এ ব্যাপারে জগন্নাথপুর টিএসআই জহিরুল ইসলাম বলেন, যানজটের প্রধান কারণ হচ্ছে সড়ক জুড়ে গড়ে উঠা অস্থায়ী স্ট্যান্ড। প্রতিদিন সড়কের উপরে সিএনজি, ইজিবাইক, পিকআপ ও মিনিবাস দাঁড় করে রাখা হচ্ছে। এর মধ্যে সব থেকে বেশি হচ্ছে ইজিবাইক। যার জন্য যানজট লেগেই থাকে। তা সামাল দিতে গিয়ে আমাদের ট্রাফিক পুলিশকে হিমশিম খেতে হয়।
Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

আলোচিত

বোয়ালমারীতে চার বছর কর্মস্থলে না গিয়েও বেতন ভাতা নিচ্ছে উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ঝুমা !

জগন্নাথপুরে রাস্তার উন্নয়ন কাজে পথচারীদের চরম দুর্ভোগ !!

Update Time : ০৪:১৮:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ জানুয়ারী ২০২৩
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে রাস্তার উন্নয়ন কাজে পথচারীদের চরম দুর্ভোগ !!
রনি মিয়া, জগন্নাথপুর প্রতিনিধিঃ
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার স্বজনশ্রী ভায়া হলিকোনা বাজারের সড়ক দিয়ে এই উপজেলা সহ দিরাই উপজেলার প্রায় ৫০ হাজার জনসাধারন চলাচল করে আসছেন। রাস্তাটি ঠিকাদারের অবহেলার কারনে সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ চরমে। এক বছর ধরে অবহেলায় পড়ে থাকায় বর্তমানে সড়কটি চলাচলে সাধারন জনগন চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন।
এই সড়ক দিয়ে জগন্নাথপুর উপজেলার স্বজনশ্রী, বাউধরন, মুজিব মার্কেট, হলিকোনা বাজার, খাগাউড়া গ্রাম, গুপরাপুর বাজার, দিরাই উপজেলার সুরিয়ারপাঁড় গ্রাম, আকিলশাহ বাজার, হাতিয়া গ্রাম, মাকুলী বাজারের জনসাধারন এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করেন। ২০১৯ সালে প্রায় ৪ কোটি আশি হাজার টাকা ব্যায়ে ৩ কিলোমিটার সড়কে কাজ শুরু করেন ঠিকাদার আতিক। রাস্তার প্রায় অর্ধেক শেষ হলেও বিল বাকী থাকায় ১বছর ধরে সড়কটি পরিত্যাক্ত করে রাখা হয়েছে। ঠিকাদার বিল না পাওয়ায় কাজটি করছেনা বলে জানান।
সরেজমিনে দেখা যায়, সড়কটি বালি দিয়ে ভরাট করে রাখা হয়েছে, মাঝে-চোরা গর্ত আছে। গাড়ি চলাচল করলে সাথে সাথে বালু ওড়তে থাকে। সেজে গুজে সড়কটি চলাচলে গোসল করে ঘরে ফিরতে হয়, সাধারন মানুষ তথা শিশু, শিক্ষার্থী, নারী, বৃদ্ধ পুরুষের হয় চরম অবস্থা, ফলে সাধারণ জনগণকে এই সড়ক দিয়ে যাতায়াতে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। এছাড়া রাস্তা ধুলোবালি ওড়তে থাকে অনবরত। সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ সহ ট্রাক, টেম্পু, অটোরিক্সা, এলাকায় যাতায়াত করে। বর্তমানে সড়কটির এমন অবস্থা হয়েছে যে চলাচলে জনগনের সড়কে নামতে চাচ্ছে না। সড়কটির এমন অবস্থা মানুষের যেন কষ্টের শেষ নেই। এই সড়কটি দিয়ে যাতায়াতে প্রতিনিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনা আর দুর্ঘটনা।
স্থানীয়রা জানান, বর্তমান সরকারের পরিকল্পনামন্ত্রী এই উপজেলায় উন্নয়ন করলেও এই সড়কটি দিকে নজর দিচ্ছেন না। এ সরকারের আমলে সব বেশি উন্নয়ন হয়েছে শান্তিগঞ্জ ও জগন্নাথপুর উপজেলার রাস্তা ঘাটের কিন্তু কোন কারণে এ রাস্তার দিকে নেতাগন নজর দিচ্ছেন না আমরা জানিন। ভাটি অঞ্চলের সাথে যোগাযোগকারী একমাত্র সড়কটির বেহার দশা দেখার কেউ নাই। আমরা জরুরী ভিত্তিতে কাজ করা আহবান জানাই।
এ ব্যাপারে জানতে ঠিকাদার আতিকের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমাদের তিন কিলোমিটার সড়কটি মধ্যে প্রায় দেড় কিলোমিটার সড়কের কাজ শেষ করেছি। আমাদের টাকা পাইনাই বলে কাজ শেষ করতে পারছিনা। তারপরও আগামী কয়েক দিন মধ্যে কাজ শুরু করবো আশা করছি।
এ ব্যাপারে জগন্নাথপুর এলজিইডি অফিসের উপ-সহকারী প্রকৌশলী আব্বাছ উদ্দিন আহমদ বলেন, আমরা জেনেছি ঠিকাদারের দুই কোটি টাকা আটক থাকায় কাজ করছে না। টাকা পাইলে কাজ করবে।
তাহিরপুর কয়লা আমদানীকারক গ্রুপের বার্ষিক সাধারন সভা অনুষ্টিত হয়েছে। 
শওকত হাসান, তাহিরপুর প্রতিনিধিঃ-
তাহিরপুর কয়লা আমদানীকারক গ্রুপের ১৪ তম বার্ষিক সাধারন সভা অনুষ্টিত হয়েছে। শনিবার দুপুরে তাহিরপুর কয়লা আমদানীকারক গ্রুপের বড়ছড়াস্থ কার্যালয় প্রাঙ্গণে অনুষ্টিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, সুনামগঞ্জ ১ আসনের সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোয়াজ্জেম হোসেন রতন।
তাহিরপুর কয়লা আমদানীকারক গ্রুপের সভাপতি আলখাছ উদ্দিন খন্দকারের সভাপতিত্বে ও সাধারন সম্পাদক মোশারফ হোসেনের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, সুনামগঞ্জ পৌর মেয়র নাদের বখত, তাহিরপুর থানা অফিসার ইনচার্জ সৈয়দ ইফতেখার হোসেন, উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি আবুল হোসেন খান, সাধারন সম্পাদক অমল কান্তি কর, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ও প্রেসক্লাব সভাপতি আমিনুল ইসলাম, উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান রিয়াজ উদ্দিন খন্দকার লিটন, বাদাঘাট ইউপি চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন, সাবেক চেয়ারম্যান আফতাব উদ্দিন, বড়দল দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ইউনুছ আলী, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান বোরহান উদ্দিন, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আমীর আলী, প্রকৌশলী ফজলুল হক, কয়লা আমদানী কারক সেলিম হায়দার, স্বপন কুমার দাস, আবুল খায়ের, হাসান মিয়া প্রমূখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোয়াজ্জেম হোসেন রতন তাহিরপুর কয়লা আমদানীকারক গ্রুপকে এগিয়ে নিতে গ্রুপের সকল সদস্যদের সহযোগীতা কামনা করেন। সম্মেলিত ভাবে এ গ্রুপের সকল সমস্যা সমাধানের আহবান জানান।
শওকত হাসান
তাহিরপুর, সুনামগঞ্জ
৩১.১২.২২
জগন্নাথপুরে সরকারী নির্দেশ অমান্য করে  সরকারী খালে ঘর নির্মান \ ব্যবস্থা নিচ্ছেনা প্রশাসন।
রনি মিয়া, জগন্নাথপুর প্রতিনিধিঃ
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে সরকারী খাল জবর দখল করে নিয়েছে প্রভাবশালী মহল। সরকারী খাল দখল করে নির্মান করছে ঘর-বাড়ী, দালান কোটা। অনেকেই বাঁশ পুতে জায়গার সীমানা নির্ধারণ করে রেখেছে। আবার অনেকেই পাকা সীমানাচীর নির্মাণ দখলে নিয়েছেন। আবার কেউ কেউ সরকারি খাল রকম ভূমি দখল করে বিক্রি করে হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা। উপজেলা প্রশাসনের নাকের ডগায় সদর ভূমি অফিসের নিকটে পৌর শহরের গুরুত্বপূর্ণ এলাকা বণিক পাড়ায় বাসুদেব বাড়ী খাল। এ খালটি দীর্ঘদিন ধরে দলবাজদের কবলে পড়ে অবৈধ ভাবে দখল কেনাবেচা হচ্ছে। বর্তমানে নতুন করে অবৈধ জবর-দখল হওয়ায় এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয় এবং সদর ভূমি অফিসে অভিযোগ দেন।
জানাগেছে, উপজেলার পৌরশহরের বাসুদেববাড়ী এলাকার মধ্য দিয়ে খালটি প্রবাহিত। উক্ত খাল বর্ষা মৌসুমে পানি নিষ্কাসনের একমাত্র পথ। খালটি এভাবে দখল হওয়ায় এলাকার পানি নিষ্কাসনে বাঁধা গ্রস্ত  হয়ে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। যার ফলে বর্ষা মৌসুমে এলাকা প্লাবিত হয় এবং জমে থাকা ময়লা আবর্জনা স্তূপে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে যেন দেখার কেউ নেই। উল্লেখ্য, খাস-খালটি জবর দখল হলে পৌরসভা ও উপজেলা প্রশাসন খালটি  দখল মুক্ত করে পৌরসভার ড্রেইন নির্মান করার উদ্যোগ গ্রহন করেন। উপজেলা সহকারী কমিশনার ( ভূমি) অফিসের সার্ভেয়ার মাফঝোক করে কোন কোন স্থানে  লাল পাতাকা স্থাপন করে।  এরই মধ্যে পাতাকা উঠিয়ে মৃত সুভাষ কর্মকার এর পুত্র শ্যামল কর্মকার পাকা সীমানা দেওয়াল ও টিনসেট ঘর নির্মান করে।  অদৃশ্য কারনে দখলবাজ শ্যামল কর্মকারের  বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহন না করায় এলাকাবাসীর মধ্যে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। বর্ষা মৌসুমের আগেই জবর-দখলকারীদের কাছ থেকে খালটি উন্মুক্ত করতে না পারলে এলাকার পানি নিষ্কাসনে চরম বাঁধা সৃষ্টি হবে। তাই এলাকাবাসী খালটি জনস্বার্থে উন্মুক্ত করার জন্য উপজেলা প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন। এব্যাপারে জগন্নাথপুর সদর ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা কাজী সামছুল হুদা সোহেল বলেন, সরকারী খাল রকম  ভূমিতে ঘর নির্মানের খবর পেয়ে সেখানে গিয়ে নির্মান কাজ বন্ধ রাখতে বলি। আমাদের নির্দেশ অমান্য করে শ্যামল কর্মকার ঘর নির্মান করেছে। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তাকে অবগত করেছি। খাল দখল ও সীমানা নির্ধারনের জন্য গত ২৫ আগষ্ট জগন্নাথপুর গ্রামের মৃত পার্বতী চন্দ্র দেব এর পুত্র প্রহল্লাদ দেব জেলা প্রশাসক বরাবর শ্যামল কর্মকার ও অরবিন্দু দাস এর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন। জেলা প্রশাসক ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তার নিকট প্রেরন করেন। উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা সরকারী খাল ও প্রহল্লাদ দেব এর ভূমির সীমানা নির্ধারনের জন্য সহকারী কমিশনার (ভূমি) এর কার্যালয়ের সার্ভেয়ারকে নির্দেশ প্রদান করেন। খাল দখল এর ব্যাপারে শ্যামল কর্মকার বলেন আমি ১৪ লক্ষ টাকা দিয়ে সুজিত কুমার দেব ও সঞ্জীত দেব এর কাছ থেকে রেকর্ড কৃত ২ শতক ভূমি দলিল মূলে খরিদ করেছি। পৌরসভার সার্ভেয়ার সতীশ গোস্বামী,  সাবেক  কমিশনার ও বর্তমান কমিশনার, পাড়ার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে মাফঝোক করে দেওয়ার পর খরিদ করেছি। এই বিষয়ে সার্ভেয়ার মুহিবুর রহমান বলেন দখলকারীদের কবল থেকে সরকারী খাল উচ্ছেদের মাধ্যমে উদ্ধার করা হবে। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাজেদুল ইসলাম বলেন বিষয়টি আমি দেখতেছি।
জগন্নাথপুরে যানজটে সীমাহীন জনদূর্ভোগ!!
রনি মিয়া, জগন্নাথপুর প্রতিনিধি :
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর পৌর সদরের সড়ক জুড়ে প্রতিদিন দীর্ঘ লাইন ধরে চলমান ব্যাটারী চালিত টমটম গাড়ী সহ সিএনজি গাড়ী থাকায় যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। এছাড়াও সড়কের দুই পাশে গাড়িগুলো দাঁড় করিয়ে রাখায় সৃষ্টি হচ্ছে দীর্ঘ যানজট। যদিও এসব যানজট নিরসনে প্রতিনিয়ত ট্রাফিক পুলিশ হিমশিম খাচ্ছে।
সরজমিনে দেখা যায়, সড়কের দুই পাশে যত্রতত্র ভাবে রাখা হচ্ছে গাড়ি। এতে যানজট লেগেই থাকে প্রতিদিন। যে কারণে পদে পদে জন ভোগান্তি বেড়েছে। পৌর সদরের পৌর পয়েন্ট, রাণীগঞ্জ রোড, পুলে মুখ, মাদ্রাসা পয়েন্ট ও উপজেলার কলকলিয়া বাজার পয়েন্ট এলাকায় গড়ে উঠেছে ইজিবাইক (টমটম), অটোরিকশা, সিএনজি, লেগুনা, পিকআপ সহ ছোট ও মধ্যম গাড়ির অস্থায়ী স্ট্যান্ড। এ ছাড়াও পৌর শহরের রাস্তা, ড্রেইন এবং ফুটপাতে গড়ে উঠা ভাসমান দোকান ও মূল সড়কের উপর যত্রযত্র গাড়ী পার্কিংয়ের কারণে যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। ফলে সীমাহীন জনদূর্ভোগ পোহাতে হয় জনসাধারণকে।
সুত্র জানায়, পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নানের আন্তরিক প্রচেষ্টায় জগন্নাথপুর পৌর সদরের ভেতরে উন্নতমানের আরসিসি সড়ক নির্মাণ করা হয়। সড়কটি নির্মাণ হওয়ার পর জনমনে স্বস্তি ফিরে আসলেও ভোগান্তি যেন মানুষের পিছু ছাড়তে চাইছে না। পুরো সড়ক জুড়ে গড়ে উঠেছে গাড়ির স্ট্যান্ড। স্ট্যান্ডের অধীনে সড়কের দুই পাশে অসংখ্য গাড়ি দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে। সড়কে গাড়ি রেখে তারা যানজট সৃষ্টি করছেন বলে পথচারী ভূক্তভোগীরা জানান। তাছাড়া রাণীগঞ্জ রোডে অবস্থিত সিএনজি গুলোর নির্দিষ্ট স্ট্যান্ড থাকলেও দিনে স্ট্যান্ডে গাড়ি না রেখে সড়কের দুই পাশে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। নলজুর নদীর ডাকবাংলো সেতুটি দেবে গেছে। ফলে যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এতে জনদুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে। এই সেতু দিয়ে চলাচলকারী গাড়ী অন্য রোডে চলাচল করায় যানজট বেশি হচ্ছে বলে জানান স্থানীয়রা। এখন একটি সেতু দিয়ে যানচলাচল করায় বেশি সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাদিক ব্যক্তি জানান, পৌর পয়েন্ট, টিঅ্যান্ডটি, চিলাউড়া পয়েন্ট সহ প্রতিটি পয়েন্টের মূল সড়কে বিভিন্ন ধরনের দোকান বসিয়েছে দোকানিরা। এর পাশেই সিরিয়ালে দাঁড়িয়ে আছে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা। যানজট নিরসনে ট্রাফিক ব্যবস্থা থাকলেও সড়কে নেই যান চলাচলের জায়গা। এ ব্যাপারে জগন্নাথপুর টিএসআই জহিরুল ইসলাম বলেন, যানজটের প্রধান কারণ হচ্ছে সড়ক জুড়ে গড়ে উঠা অস্থায়ী স্ট্যান্ড। প্রতিদিন সড়কের উপরে সিএনজি, ইজিবাইক, পিকআপ ও মিনিবাস দাঁড় করে রাখা হচ্ছে। এর মধ্যে সব থেকে বেশি হচ্ছে ইজিবাইক। যার জন্য যানজট লেগেই থাকে। তা সামাল দিতে গিয়ে আমাদের ট্রাফিক পুলিশকে হিমশিম খেতে হয়।