বরিশালে ভোলা-পটুয়াখালী থেকে ট্রাক বোঝাই করে সড়ক পথে পাচার হচ্ছে
অবৈধ ঝাটকা ইলিশ।
রমজান আহম্মেদ (রঞ্জু), বরিশাল ব্যুরো চীফ –
বরিশাল: সদর উপজেলার লাহারহাট ফেরী ও লেবুখালী ফেরী এবং চরমোনাই
বুখাইনগর বাজার আড়ৎদারের নিকট হইতে হয়ে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সড়ক
দিয়ে ঝাটকা পাচারের প্রধান রুট হিসেবে পরিনত হয়েছে। ভোলোর বোরহানউদ্দিন
সিরাজ, নিজার মেম্বার, সেলিম সহ শত শত মৎস আড়ৎদাররা লাহারহাট
ফেরীতে ট্রাকে ট্রাকে ঝাটকা পাচার করছেন। মৎস করর্মকর্তা, কোষ্টগার্ড,
পুলিশ ও র্যাবের প্রতক্ষ্য এবং পরোক্ষ সহায়তায় প্রতি রাতে এ রুটি দিয়ে শত
শত মন জাটকা পাচার হচ্ছে। এই সড়কটি এখন নিরাপদ নিরাপদ জাটকা পাচার রুট
হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। প্রায় সময় এই রুটে স্থানীয় সাংবাদিকদের নিয়ে
স্থানীয়রা জাটকার ট্রাক আটক করে মৎস্য কর্মকর্তা, থানা পুলিশের সাহায্য
চাচ্ছেন। ট্রাক আটক করলেই বাজিন্য হয় লাখ লাখ টাকা। এছাড়াও বরিশাল
সদরের তালতলী মাছবাজারের সকল আড়তদার এই পাচারের সাথে জড়িত।
নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছেত, বাঘরঝা এলাকার দেলোয়ার ওরফে জাটকা
দেলোয়ারের মাধ্যমে এ জাটকা আনে তালতলী বাজারের আড়ৎদাররা। জেলা
মৎস্য কর্মকর্মকর্তা বিমল চন্দ্র মজুমদার, মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলা মৎস্য
কর্মকর্তা, কোষ্টগার্ড এবং নৌ ওসি আব্দুল জলিল এক্সিডেন্ট হওয়ার পূর্বে
মেট্রোপলিন হসপিটালে চিকিৎসাধীন আছেন। ভালো একজন সচেতন অফিসার
এক্সিডেন্ট হয়ে এখনো হসপিটালে ভর্তি অবস্থায় আছেন। এবং সার্কেল এসপি
দিনার আলম এর মাধ্যমে অভিযান চালিয়ে আসতেছে। প্রতিদিনই অভিযান চালিয়ে
আসতেছেন নৌ থানার এসআই ও কনস্টেবল নিয়ে। কিন্তু মৎস অধিদপ্তরের
অফিসার বিমল বাবু এদিকে কোন নজর দিচ্ছে না। জনাব কফিল উদ্দিন পুলিশ
সুপার নৌপুলিশ বরিশাল অঞ্চল এর নেতৃত্বে ২১০ কেজি জাটকা ইলিশ বিভিন্ন
মাদ্রাসা ও এতিমখানায় বিতরণ করা হয়। কাল রাতে বরিশাল মহানগরীর
আমতোলা মোড় হতে রাত ১০ ঘটিকার এ সংক্রান্ত কোতয়ালী মডেল থানায়
একটি মামলা দায়ের করা হয়। যাহার মামলা নং- ৪৭/২৩, তারিখঃ ১৭-০১-২৩।
ওসির আব্দুল জলিলের পরিবর্তে দায়িত্বে আছেন অতিরিক্ত হিসাবে সার্কেল
এসপি দিনে আলম। একজন ভাল অফিসার এবং সাহসী অফিসার। প্রতিদিনিই
অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। যেখানে গুরুত্ব পয়েন্ট জাটকা ইলিশ পাচার হচ্ছে সেখানে
অনেক জুকিপুন জায়গা হয়ে আছে। সেখানে অনেক অভিযান চাল্লাচ্ছে না। উপজেলা
মৎস অধিদপ্তরের সঞ্জিব বাবু তিনিও অভিযানে গুরুত্ব দিচ্ছে না। প্রতিদিনই
ঝাটনা ট্রাকে ট্রাকে আসিতেছে। জাটকা নিধন করে দেলোয়ার ওরফে জাটকা
দেলোয়ার। সে প্রতিদিন বাঘরঝা ও ভাষানচরের নদীতে জাটকা শিকারের জন্য
কয়েকটি জাল ফেলে নদীতে। রাত গভীর হলে জালউঠানো শুরু করে। রাত গভীর
হওয়ার পরে ট্রয়লারে শত শত মত জাটকা চড়বাড়িয়া তালতলী বাজার সহ পাশের
সুবিধা জনক এলাকায় জড়ো করে। পরে তালতলী বাজারের মাছের আড়তদার মিরাজ,
কালু, নাসির মোল্লা, সাকিন, নাইম সহ প্রায় সকল আড়তদাররা জাটকা দেশের
বিভিন্ন স্থানে পাচার শুরু করে। তাদের এ পাচার কার্যে কখনও কেউ বাধা হয়ে
দাড়ায় না। কারন সবাই নানা রকমের সুযোগ সুবিধা নিয়ে চুপ থাকে। অভিযোগ
রয়েছে পুলিশ, কোষ্টগার্ড সহ সংশ্লিষ্টদের কাছে জাটকা পাচারের সময়
অভিযোগ করলেও কোন প্রতিকার মিলছে না। কারন সংশ্লিষ্টরা খবর সাথে সাথে
পাচারকারীদের কাছে পৌছে দেয়। অতপর: পাচারকারীরা জাটকা নিয়ে নিরাপদ
স্থাণে লুকিয়ে পড়ে। নির্ভরযোগ্য সুত্র আরো জানিয়েছেন, তালতলী বাজারের
সকল আড়তদাররা কাউনিয়া থানার সকল পুলিশের সাথে সুবিধা দিয়ে সখ্যতা
গড়েছেন। জাটকা পাচারের অভিযোগ পেলে তারা সংশ্লিষ্টদের জানিয়ে দেয় সুবিধা
নেয়া পুলিশ সদস্যরা। নাম প্রকান না করার শর্তে একাধিক জাটকা পাচারকারীরা
জানিয়েছেন, কখনও জাটকা শিকার ও পাচার বন্ধ করা যাবে না। কারন জাটকা
শিকার ও পাচার করে সংশ্লিষ্টরা প্রচুর টাকার মালিক হয়েছে। সেই টাকার কিছু
অংশ দিয়ে সকল মহলকে ম্যনেজ করা হয় সহজেই। মিডিয়ায় জাটকা শিকার ও
বানিজ্যের খবর এলে সাময়িক ভাবে দুই একদিন বন্ধ থাকবে। কিন্তু স্থায়ী ভাবে
বন্ধ করা যাবে।
তারিখ: ১৮-০১-২০২৩
মোবাইল : ০১৬২০৮৪৯৬০১
বরিশাল চরকাউয়া লাহারহাট ও ভোলা হাইওয়ে রোড রাস্তার কাজরে অনয়িম ও র্দুনীতি চলছে।
রমজান আহম্মেদ (রঞ্জু), বরিশাল ব্যুরো চীফ –
ঘটনাটি ঘটেছে বরিশাল সদর সাহেবেরহাট বন্দরথানা লাহারহাট হইতে চরকাউয়া পর্যন্ত
খুব ভয়াবহ অবস্থা। চরকাউয়া লাহারহাট ভোলা হাইওয়ে রোড রাস্তার কাজরে অনয়িম ও
র্দুনীতি চলছে দনিরে পর দনি। কন্তিু এ ব্যাপারে ঠকিাদার উজ্জল ও চঞ্চল ও কছিু
প্রভাবশালী ব্যক্তগিণ এবং কছিু অসাধু ভুয়া সাংবাদকিরা মলিে রাস্তাটকিে জম্মিি করে লক্ষ
লক্ষ সাধারণ জনগনদরে ভোগান্তি করে রাখছ।ে এই হাইওয়ে রাস্তাটি প্রতিনিয়তই
দূর্ঘটনার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। ট্রাক, লরী, কাভার্ড ভ্যান, ইত্যাদি পরিবহন
প্রতিনিয়তই দূর্ঘটনা ঘটিতেছে। এ বিষয়ে দেখার কেউ নেই। পরর্বতীতে এ ব্যাপারে
উজ্জল ঠকিাদাররে কাছে জানতে চাইলে তাৎক্ষনকি ভাবে সে বলনে আপনি এতো বারে বারে
কল করনে কনে। পরে ফোন রসিভি করলে জানতে চাইলে তনিি বলনে আপনি সাহবেরে হাট
এলাকার কছিু প্রভাবশালী লোকজন আমার রাস্তার কাজ আটকে রখেে বাধা সৃষ্টি করছ।ে
আমার কছিু করার নইে এবং আমি কছিুই করতে পারবাে না। এই বলে জানান। এই বষিয় এবং
দুগাপুর হইতে দনিাররে পোল পর্যন্ত কোন কাজ নির্মাণে কাজ চলছে না। প্রায়শাই বন্ধ
হয়ে পড়েছে হাইওয়ে ভোলা মহাসড়ক। বভিন্নি দরনরে অনয়িমে কাজরে কছিু প্রভাবশালীর
এবং সচবি গন হাত আছে বধিায় রাস্তার নর্মিাণ কাজ দু পাশরে জায়গার মালকিদরে টাকা বুঝে
দওেয়াতে তারা র্কোটে মামলা দায়রে করনে। এইচডরি কাজরে ব্যাপারে আপোষহীন চালানো
হয়। এবং র্দুগাপুর হইতে দনিাররে পোল পর্যন্ত কঠিন ভয়াবহ যে কোন মূহুর্তে আহত ও
নিহত হইতে পারে বলে জানা যায়। হাইওয়ে রুডের জন্য সরকার হাজার হাজার কোটি
টাকা বরাদ্দ দিয়েছে। কিন্তু এ ব্যাপারে কোন ঠিকাদার কর্তৃপক্ষরা কোন ধরনের তোয়াক্কা
করছে না। কারণ রাস্তার দুপাশের জায়গা মালিকদের রেকর্ড সম্পত্তি রয়েছে। তারা একটি
হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেছিলো। এবং হাইকোর্ট থেকে রিট দিয়েছে বলে যানা
জায়। যাদের রাস্তার আশেপাশে জমির কাগজপত্র রয়েছে তাদেরকে একটি কলা গাছ থেকে
বিভিন্ন গাছপালা ক্ষতিগ্রস্থদের দাম দেওয়ার জন্য হাইকোর্ট থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়।
কিন্তু নির্দেশ না মানাতেই কাজ বন্ধ অব্যাহতি রয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ
প্রভাবশালী ও ঠিকদার যেই হোক না কোন তাদের আইনের আওতায় আনা হবে বলে
এইচডির কর্তৃপক্ষ লোকজনেরা জানান। এই রাস্তাটি চরকাউয়া লাহারহাট ও ভোলা হাইওয়ে
বিশ্ব রোড নামে পরিচিতি একটি মহাসড়ক। এমতাবস্থায়, মানুষ যাহাতে ভোগান্তি
না পায় তাহার জন্য বিশেষ ভাবে পর্যালোচনা করে বিশেষজ্ঞদের প্রতি আকুল ভাবে দৃষ্টি
আকর্ষন ও আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ করা হলো।
তারিখঃ ১৮-০১-২০২৩
মোবাইলঃ ০১৬২০৮৪৯৬০১
Thank you for your sharing. I am worried that I lack creative ideas. It is your article that makes me full of hope. Thank you. But, I have a question, can you help me?