Dhaka ০৮:৩৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কক্সবাজারের ঈদগাঁওর গ্রামাঞ্চলে বাউকুল চাষ : চাষীদের মুখে হাসির ঝিলিক ফুটে উঠেছে। 

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৮:৩৮:৪৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৩
  • ৬৫০ Time View
কক্সবাজারের ঈদগাঁওর গ্রামাঞ্চলে বাউকুল চাষ : চাষীদের মুখে হাসির ঝিলিক ফুটে উঠেছে। 
এম এস হান্নান ব্যুরোচীফ –
কক্সবাজারের ঈদগাঁওর গ্রামাঞ্চলে বাউকুল চাষে চাষীদের মুখে হাসির ঝিলিক ফুটে উঠেছে। কুলের আকার আকৃতি ও স্বাদ বেড়েছে। বাণিজ্যিকভাবে বাউকুল চাষে সফলতার মুখ দেখেছেন চাষারা। চাষীদের মুখে হাসিসহ সর্বত্রই উৎসবের আমেজ লক্ষনীয়।এমনকি বিভিন্ন স্থানজুড়ে বাউকুল চাষ করে স্বাবলম্বী চাষীরা। চড়াদামে বাউকুল ঈদগাঁও বাজারসহ যত্রতত্রে বিকিকিনি হচ্ছে। পাহাড়ী এলাকা ঈদগড়ের পাশাপাশি কুলের আবাদের জন্য খ্যাতির স্থান দখল করছে ঈদগাঁও এলাকাও। দেখা গেছে, গাছে গাছে থোকায় থোকায় কুল ঝুলে রয়েছে। কৃষক বাগান থেকে বাউকুল সংগ্রহ করছেন।
কুল বিক্রেতারা জানান, বিগত বছরের চেয়ে এই বছর বাউকুলের আকার-আকৃতি বেড়ে কুলের ওজন বৃদ্ধি পেয়েছে। ঈদগাঁওর কালিরছড়ার গ্রামাঞ্চলে কয়েকটি বাগান থেকে পাইকারী কুল কিনে ঈদগাঁও বাজারসহ পাড়া মহল্লায় বিক্রি করা হয়। তবে ৮০/১শ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হচ্ছে।
সূত্রে মতে, বিগত বছরের চেয়ে এওবার আকার-আকৃতির সাথে উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়ে কুল চাষীদের মুখ উজ্জল হয়ে উঠেছে। অনুকুল আবহাওয়া থাকায় ফলন বৃদ্ধির সাথে সাথে কুলের আকার-আকৃতি ও স্বাদ বেড়েছে।
নেছার নামের স্থানীয় এক যুবক জানান, কালিরছড়া গ্রামে বেশ কয়েকজন অসংখ্য জমিতে কুল চাষ করেন। তারা এবছর কুল বিক্রি করে লাভবান। পাশাপাশি সফলও হয়েছেন। বাগানের স্বাদের এ বাউকুল ঈদগাঁওসহ জেলার বিভিন্ন স্থানে পাইকারী হিসেবে নিয়ে যাচ্ছেন বিক্রেতারা।
Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

আলোচিত

বোয়ালমারীতে চার বছর কর্মস্থলে না গিয়েও বেতন ভাতা নিচ্ছে উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ঝুমা !

কক্সবাজারের ঈদগাঁওর গ্রামাঞ্চলে বাউকুল চাষ : চাষীদের মুখে হাসির ঝিলিক ফুটে উঠেছে। 

Update Time : ০৮:৩৮:৪৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৩
কক্সবাজারের ঈদগাঁওর গ্রামাঞ্চলে বাউকুল চাষ : চাষীদের মুখে হাসির ঝিলিক ফুটে উঠেছে। 
এম এস হান্নান ব্যুরোচীফ –
কক্সবাজারের ঈদগাঁওর গ্রামাঞ্চলে বাউকুল চাষে চাষীদের মুখে হাসির ঝিলিক ফুটে উঠেছে। কুলের আকার আকৃতি ও স্বাদ বেড়েছে। বাণিজ্যিকভাবে বাউকুল চাষে সফলতার মুখ দেখেছেন চাষারা। চাষীদের মুখে হাসিসহ সর্বত্রই উৎসবের আমেজ লক্ষনীয়।এমনকি বিভিন্ন স্থানজুড়ে বাউকুল চাষ করে স্বাবলম্বী চাষীরা। চড়াদামে বাউকুল ঈদগাঁও বাজারসহ যত্রতত্রে বিকিকিনি হচ্ছে। পাহাড়ী এলাকা ঈদগড়ের পাশাপাশি কুলের আবাদের জন্য খ্যাতির স্থান দখল করছে ঈদগাঁও এলাকাও। দেখা গেছে, গাছে গাছে থোকায় থোকায় কুল ঝুলে রয়েছে। কৃষক বাগান থেকে বাউকুল সংগ্রহ করছেন।
কুল বিক্রেতারা জানান, বিগত বছরের চেয়ে এই বছর বাউকুলের আকার-আকৃতি বেড়ে কুলের ওজন বৃদ্ধি পেয়েছে। ঈদগাঁওর কালিরছড়ার গ্রামাঞ্চলে কয়েকটি বাগান থেকে পাইকারী কুল কিনে ঈদগাঁও বাজারসহ পাড়া মহল্লায় বিক্রি করা হয়। তবে ৮০/১শ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হচ্ছে।
সূত্রে মতে, বিগত বছরের চেয়ে এওবার আকার-আকৃতির সাথে উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়ে কুল চাষীদের মুখ উজ্জল হয়ে উঠেছে। অনুকুল আবহাওয়া থাকায় ফলন বৃদ্ধির সাথে সাথে কুলের আকার-আকৃতি ও স্বাদ বেড়েছে।
নেছার নামের স্থানীয় এক যুবক জানান, কালিরছড়া গ্রামে বেশ কয়েকজন অসংখ্য জমিতে কুল চাষ করেন। তারা এবছর কুল বিক্রি করে লাভবান। পাশাপাশি সফলও হয়েছেন। বাগানের স্বাদের এ বাউকুল ঈদগাঁওসহ জেলার বিভিন্ন স্থানে পাইকারী হিসেবে নিয়ে যাচ্ছেন বিক্রেতারা।