Dhaka ১১:৪৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিশেষ প্রতিবেদন

জয়পুরহাটে আধুনিকতা ছোয়ায় হারিয়ে যাচ্ছে গরুর হাল চাষ পদ্ধতি।

জয়পুরহাটে আধুনিকতা ছোয়ায় হারিয়ে যাচ্ছে গরুর হাল চাষ পদ্ধতি। মোঃ জাহিদুল ইসলাম, কালাই (জয়পুরহাট) সংবাদদাতাঃ২০/১২/২০২২২ গ্রাম বাংলায় জমি চাষের একমাত্র

ঠাকুরগাঁওয়ের ডেরকা পুকুর অতিথি পাখির কলতানে মুখরিত।

ঠাকুরগাঁওয়ের ডেরকা পুকুর অতিথি পাখির কলতানে মুখরিত । জসীমউদ্দীন ইতি ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি – ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ডেরকা পুকুর এখন অতিথি

“চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কমছে অতিথি পাখির আগমন।”

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) : বাংলাদেশের চট্টগ্রাম শহর থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে  হাটহাজারী থানায় অবস্থিত। বহুল গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে এটি একটি।

৫০ বছরেও কেউ কথা রাখেনি, ইছামতী নদীতে হয়নি সেতু!

৫০ বছরেও রাখেনি কথা কেউ, ইছামতী নদীতে হয়নি সেতু! মোঃ ইব্রাহিম শেখ চট্টগ্রাম ব্যুরোঃ সরকার যায়, সরকার আসে, এমপ-মন্ত্রী আসে-যায়

“খুলনায় ডাউনলোড করা অতিথি পাখির ডাক বাজিয়ে চলছে পাখি শিকার।”

“খুলনায় ডাউনলোড করা অতিথি পাখির ডাক বাজিয়ে চলছে পাখি শিকার।” মোঃ শামীম হোসেন – খুলনা প্রতিবছরই শীতপ্রধান দেশগুলো থেকে পরিযায়ী

“হারিয়ে যাচ্ছে আলোকলতা বা স্বর্ণলতা”

“হারিয়ে যাচ্ছে আলোকলতা বা স্বর্ণলতা” রবিউল ইসলাম,চিলাহাটি (নীলফামারী) প্রতিনিধি : বাংলাদেশের প্রতিটি ঋতুই ভিন্ন রূপবৈচিত্র্য নিয়ে হাজির হয় প্রকৃতিতে। বাংলাদেশের

দেশে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব বাড়ছেই। প্রতিদিন আক্রান্তের সঙ্গে বাড়ছে মৃত্যু।

ঢাকা জেলা প্রতিনিধিঃ দেশে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব বাড়ছেই। প্রতিদিন আক্রান্তের সঙ্গে বাড়ছে মৃত্যু। এ অবস্থায় এডিস মশার লার্ভা ও উড়ন্ত মশা

এনজিওর চড়াসুদ দিতে গিয়ে সহায়সম্বল হীন হচ্ছে নিম্ন মধ্যবৃত্ত পরিবার।

এনজিওর চড়াসুদ দিতে গিয়ে সহায়সম্বল হীন হচ্ছে নিম্ন মধ্যবৃত্ত পরিবার। স্টাফ রিপোর্টার, (আলী আফজাল আকাশ) : বিশ্বব্যাপী দুর্ভিক্ষের আসন্ন সম্ভাবনা 

হারিয়ে যাচ্ছে হলদে পাখি ‘বউ কথা কও’

হারিয়ে যাচ্ছে হলদে পাখি ‘বউ কথা কও’ চিলাহাটি (নীলফামারী)   :  ‘বউ কথা কও, বউ কথা কও, কও কথা অভিমানী। সেধে সেধে, কেঁদে কেঁদে যাবে কত যামিনী।’  বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের বউ কথা কও কবিতার গ্রামবাংলার সেই অতিচেনা প্রিয় হলদে পাখিটি হারিয়ে যেতে বসেছে। শৈশবে গ্রামের আনাচে-কানাচে চিরচেনা এই পাখির ডাক শুনে মুখ ভেংচিয়ে খেপায়নি, এমন কে আছে। আর এখন গ্রামের গাছের ডালে ডালে তন্ন তন্ন করে খুঁজেও হলদে রঙের সুকণ্ঠী পাখিটার দেখা মেলা কঠিন। সুরেলা কণ্ঠের পাখিটি নিজের গুণেই মানুষের নজর কাড়ত। সব ঋতুতে গ্রামবাংলার প্রাকৃতিক পরিবেশ মাতিয়ে রাখতো

“যে গ্রামে মাচাং ঘর বানিয়ে ৬০ পরিবারের বসবাস”

“যে গ্রামে মাচাং ঘর বানিয়ে ৬০ পরিবারের বসবাস” মোঃ ইব্রাহিম শেখ চট্টগ্রাম ব্যুরোঃ রাঙ্গামাটির রাজস্থলী উপজেলার ১ নম্বর ঘিলাছড়ি ইউপির