Dhaka ১০:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
রংপুর

পলাশবাড়ীতে বিদেশি রিভলবার, চাইনিজ কুড়াল, ম্যাগজিন ও আট রাউন্ড তাজা গুলিসহ জুয়েল রানা গ্রেফতার রউফুল আলম, ব্যুরো চীফ,রংপুর: গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে

ছাত্র অধিকার পরিষদের খানসামা উপজেলা শাখা কমিটি গঠণ!

শফিকুল ইসলাম সোহাগ , খানসামা (দিনাজপুর) প্রতিনিধি: বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ দিনাজপুরের খানসামা উপজেলা শাখার ২৫ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক কমিটি

কুড়িগ্রামে সাংবাদিক কে অপহরণ করে সাদা স্টামে স্বাক্ষর নেয়ার ঘটনায় স্টাম উদ্ধারে আরেকটি মামলা 

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি: সাংবাদিক অপহরণ কারীরা পুলিশের ভয়ে গা ঢাকা দিয়ে থাকলেও এবার নন জুডিশিয়াল সাদা স্টামে স্বাক্ষর নেয়া স্টাম দিয়ে 

ঠাকুরগাঁওয়ে  তিন নারী ও এক পুরুষকে আটক!

জসীমউদ্দীন ইতি ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি ঠাকুরগাঁওয়ে গভীর রাতে ভাড়া বাসা থেকে তিন নারী ও এক পুরুষকে আটক করেছে পুলিশ। এ সময় ওই বাসা থেকে কয়েকটি বিদেশি মদের বোতল উদ্ধার করে পুলিশ। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) রাত ২টায় দিকে ঠাকুরগাঁও পৌরশহরের বশিরপাড়ার (খাজা নার্সারি) জিল্লুর রহমানের বহুতল ভবনে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহিদুর ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল এ অভিযান চালায়। আটককৃতরা হলেন, পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলার বাসিন্দা রোজিনা আক্তার তার স্বামী তফিজুল, শহরের ইসলামবাগ এলাকার বাসিন্দা আশা চৌধুরী ও হরিপুর উপজেলার বাসিন্দা লিজা আক্তার। পুলিশ জানায়, বশির পাড়া এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে তারা অনৈতিক কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছিলেন। এ ঘটনায় এলাকাবাসী থানায় খবর দিলে পুলিশ এই চারজনকে আটক করে।

কুড়িগ্রামে কমছে তাপমাত্রা, বৃদ্ধি পাচ্ছে শীতের তীব্রতা ।। দুর্ভোগে পড়েছে শ্রমজীবী ও খেটে খাওয়া মানুষ

সাইফুর রহমান শামীম,কুড়িগ্রাম ।। কুড়িগ্রামে ধীরে ধীরে তাপমাত্রা কমতে থাকায় বেড়েছে শীতের তীব্রতা। এ অবস্থায় দুর্ভোগে পড়েছে এ অঞ্চলের শ্রমজীবি

অনলাইন জুয়ায় আসক্ত, সর্বস্বান্ত কয়েক হাজার পরিবার

জসীমউদ্দীন ইতি ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি গ্রামের সবাই খায়রুন সুন্দরী নামে ডাকে উম্মে হুমাইরা সাইমাকে। এখন চার বছর পূর্ণ হয়নি তার। বয়সে পূর্ণ না হলেও

লটারি প্রথা বাতিল চাই, মেধা ছাড়া ভর্তি নাই

জসীমউদ্দীন ইতি ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি ঠাকুরগাঁওয়ে লটারি নামক কোটা পদ্ধতি বাতিল করে প্রকৃত মেধার লড়াইয়ের মাধ্যমে ভর্তি কার্যক্রম শুরু করার জন্য মানববন্ধন করেছে শিক্ষার্থীরা। “লটারি প্রথা নিপাত যাক, মেধাবীরা মুক্তি পাক’ এই শ্লোগানে মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) দুপুরে ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে এসে সমবেত হয়। সেখানে এক মানববন্ধন কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীরা জানায়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলোতে আগে পরীক্ষার মাধ্যমে ভর্তি নেওয়া হতো। কিন্তু বিগত কয়েক বছর ধরে লটারি নামক পঙ্গু সিস্টেমে ছাত্র-ছাত্রীদের ভর্তি নেওয়া হয়। এক্ষেত্রে মেধাবীরা ঐ প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়।

ঠাকুরগাঁওয়ে কৃষক ও ক্রেতার মেলবন্ধনের বাজার!

জসীমউদ্দীন ইতি ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি দেশে চলমান দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির কারনে জনমনে স্বস্তি ফেরাতে ব্যাতিক্রমি উদ্যোগ নিয়েছে ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসন। নবাগত জেলা প্রশাসক ইশরাত ফারজানা’র উদ্যোগে কৃষক ও ক্রেতাদের মেল বন্ধনের উদ্দেশ্যে চালু করেছে মানবতার সওদাপাতি কৃষকের বাজার। যেখানে কৃষক তার উৎপাদিত পন্য সরাসরি বিক্রি করতে পারছে। এতে একদিকে যেমন খুশি হচ্ছেন সাধারণ ক্রেতারা অপরদিকে লাভবান হচ্ছেন কৃষকরা। মধ্যস্বত্যাভোগী না থাকায় ন্যায্য দাম পাচ্ছে কৃষকরা । ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসন ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র সমন্বয়কদের যৌথ উদ্যোগে শুক্রবার সকাল ৮ টায় ঠাকুরগাঁও সাধারণ পাঠাগার মাঠ চত্ত্বরে বসে মানবতার সওদাপাতি কৃষকের বাজার নামে অস্থায়ী এ বাজার। সপ্তাহের শুক্র ও শনিবার সকাল ৮ টা থেকে শুরু হওয়া এ বাজার চলবে মধ্য দুপুর পর্যন্ত। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, এ বাজারে নিজেদের ক্ষেতের উৎপাদিত লাউ, শিম, মূলা, বটবটি, আলু, কাচামরিচ সহ অন্যান্য কাচা সবজির পসড়া নিয়ে বসেছেন কৃষকরা। তাতে ক্রেতাদেরও উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা যায়। বাজারের চেয়ে প্রতিটি পন্যে ৫ থেকে ১০ টাকা কমে পেয়ে খুশি ক্রেতারা। বাজারে পলিথিন মুক্ত কেনাকাটা করতে ও ক্রেতা বিক্রেতাদের উদ্বুদ্ধ করতে এ বাজারের আরেকটি বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে, যেখানে বিনামূল্যে সরবরাহ করা হচ্ছে পরিবেশবান্ধব ভুট্টার আঁশে তৈরী বিশেষ ব্যাগ ও পাটের ব্যাগ। এছাড়াও শুধুমাত্র কাঁচা সবজিই নয়, এ বাজারে পাওয়া যায় মাছ গোশতসহ নিত্য প্রয়োজনীয় প্রায় সব পন্যই। বাজার করতে আসা ক্রেতা রফিকুল ইসলাম জানান, আমাদের এখানে আশেপাশে প্রায় ৩ টি বাজার রয়েছে। আমি সব গুলোতেই যাই এবং সব গুলোরই মূল্য তালিকা আমার জানা। এখানে আমি কিছু সবজি ও প্রয়োজনীয় আরো দু একটি জিনিস কিনেছি। এ বাজারে আমি প্রতিটি জিনিস স্থানীয় অন্য বাজার গুলোর তুলনায় অনেক কমেই কিনেছি। কোনটাতে তো কেজি প্রতি ৩০ থেকে ৪০ টাকা পর্যন্ত কম পেয়েছি। জহির হোসেন নামের আরেক ক্রেতা জানান, আমি ব্রয়লার মুরগির মাংস কিনেছি এবং স্থানীয় বাজারের চেয়ে কেজিতে ২০ টাকা কম পেয়েছি। সপ্তাহে সাত দিন না হলেও অন্তত এ বাজারটিকে যেনো অস্থায়ী ভাবে না রেখে এটিকে স্থায়ীভাবে রাখার জন্য জেলা প্রশাসনকে অনুরোধ করছি। বাজারে সবজি বিক্রি করতে আসা কৃষক হারিস উদ্দিন জানান, আমি আধা মণ বটবটি নিয়ে আসছিলাম। এক ঘন্টার মধ্যেই সব বিক্রি হয়েছে। বাজারের চেয়েও কেজিতে ২০ টাকা কমে বিক্রি করেছি তবুও পাইকারদের চেয়ে বেশি মূল্য পেয়েছি। এর পরের দিন আমি আরো বেশি সবজি নিয়ে আসবো। জেলা প্রশাসক ইসরাত ফারজানা জানান, কৃষকের বাজার মূলত হলিডে মার্কেটের মত। ছুটির দিনে সুলভ মূল্যে ক্রেতাদের ক্রয় করা এবং কৃষক সরাসরি নিজেই বিক্রেতা হয়ে ন্যায্য মূল্য পাওয়ার উদ্দেশ্যেই এই বাজারটি চালু করা। ভোক্তারা চাইলে আরো বড় পরিসরে এ বাজারকে আমরা করার কথা ভাবতে পারি।

ফল পুনঃনিরীক্ষণ: ভুল কী শুধুই ভুল না গাফিলতি!

জসীমউদ্দীন ইতি দেশে পরীক্ষাগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হলো পাবলিক পরীক্ষা। এদেশে পিইসি, জেএসসি, এসএসসি এবং এইচএসসির পাবলিক পরীক্ষায় বেশ হৈ-চৈ পরে যায়। যদিও এখন আর পিইসি ও জেএসসি পরীক্ষা হচ্ছে না। তবে অনেকেই দাবী করছেন এই দুই পাবলিক পরীক্ষা ফিরিয়ে আনতে। ফিরে আসা না আসা পরের বছরের বিষয়। পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের পর দুটি পক্ষ হয়ে যায়। এক পক্ষ যারা ভালো ফল করতে পারে এবং অন্যদিকে যারা ভালো ফল করতে পারে না। কেউ ফেল করে। যারা ফেল করা মেনে নিতে পারে না তাদের কেউ কেউ আত্মহত্যা করে বসে! এরপর আবার ফল চ্যালেঞ্জের সুযোগ দেওয়া হয়। যারা ফল চ্যালেঞ্জ করে তাদের অনেকেই আবার পাস করে যায় বা ফল পরিবর্তন হয়। এই সংখ্যা শুরুতে কম থাকলেও দিন দিন কিন্তু বাড়ছে। প্রশ্ন হলো এই সংখ্যা এত বেশি হচ্ছে কেন? হতে পারে কিছু ভুল তবে তা এত বেশি হওয়ার কথা না। এই দায় নেওয়ারও কেউ নাই। কারণ ভুল তো সংশোধনের সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। এবারও এইচএসসি পরীক্ষায় ফল প্রকাশের পর একই চিত্র দেখা গেছে। এবার যদিও সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে ফল প্রকাশিত হয়েছে বলে যে বিষয়গুলোর পরীক্ষা হয়েছে সেগুলোর পুনরায় নিরীক্ষণ করা হয়েছে। এবার এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফলে সন্তুষ্ট না হয়ে খাতা চ্যালেঞ্জ করা ৪ হাজার ৫৯৯ জন পরীক্ষার্থীর ফলে পরিবর্তন এসেছে। এর মধ্যে নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬৮৬ জন শিক্ষার্থী, ফেল থেকে পাশ করেছে ১ হাজার ১১ জন শিক্ষার্থী আর ফেল থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে এক শিক্ষার্থী। ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড প্রকাশিত পুনর্নিরীক্ষণের ফল বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য জানা গেছে। এত বিপুলসংখ্যক পরীক্ষার্থীর ফলাফল পরিবর্তন হওয়া মানে প্রথম মূল্যায়নের সময় পরীক্ষকদের বেশ গাফিলতি ছিল বলে মনে করছেন শিক্ষাবিদরা। বিশেষত ফেল থেকে যারা পাস করেছে গেন সংখ্যাটা কিন্তু লক্ষনীয়। এবার আসা যাক শিক্ষার্থীদের অনুভূতির বিষয়ে। যাদের ফলাফল সেই সময় ফেল দেখানো হয়েছিল তারা এখন পাস করেছে কিন্তু ঠিক ওই মুহূর্তের আনন্দটা পাচ্ছে না। আবার তারা ঠিক সেই সময় যতটা মানসিক চাপ নিয়েছে বা তাদের পরিবার তাকে নিয়ে যেভাবে মন্তব্য করেছে সেটা তো আর ফিরে আসবে না। আবার যারা প্রথমেই পাস করতে পেরেছে তারা তো উচ্চশিক্ষার জন্য প্রস্তুতি আগে শুরু করতে পেরেছে যা অনেকেই পারেনি। কারণ এইচএসসি পরীক্ষার পরেই বেশিরভাগ যায় কোচিং করতে বিশ্ববিদ্যালয় অথবা মেডিক্যালে ভর্তি হতে। এখন যাদের প্রথমে পাস আসেনি তাদের আর যাই হোক একটা খটকা ঠিকই থেকে যায়। ফলে পুরোদমে প্রস্তুতি নিতে পারে না। এতসব দায় নেওয়ার কেউ আছেন কি? যদিও বলবেন এটা ভুল। ভুল মানে তো আর দ্বিতীয় কথা বলার সুযোগ থাকে না! কিন্তু একই ভুল বছর বছর না হয়ে যদি একটু সতর্ক হওয়া যায় সেটাই উত্তম হয়। শিক্ষা বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, ফল পুনর্নিরীক্ষণে এক জন শিক্ষার্থীর লেখা খাতা নতুন করে আবার মূল্যায়ন করা হয় না। চ্যালেঞ্জ করে আবেদন করলে উত্তরপত্রের চারটি বিষয় দেখা হয়। সেগুলো হলো উত্তরপত্রে সব প্রশ্নের সঠিকভাবে নম্বর দেওয়া হয়েছে কি না, প্রাপ্ত নম্বর গণনা ঠিক হয়েছে কি না, প্রাপ্ত নম্বর ওএমআর শিটে তোলা হয়েছে কি না এবং প্রাপ্ত নম্বর অনুযায়ী ওএমআর শিটের বৃত্ত ভরাট করা হয়েছে কি না। এ চার জায়গায় কোনো ভুল হলে তা সংশোধন করে নতুন করে ফল প্রকাশ করা হয়। এই কাজগুলো প্রথমেই সতর্কতার সাথে করা সম্ভব ছিল। কারণ যারা এই কাজটি করছেন তাঁরা নিজেরাও এই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়েই আজ এখানে এসেছেন। পরীক্ষার ফল প্রকাশ যদি ভুল হয় তা পরীক্ষার্থীর উপর কতটা মানসিক চাপ সৃষ্টি করে সেটা নিজেরাও জানেন। ভালো রেজাল্ট ও খারাপ রেজাল্টের পার্থক্যও বোঝেন। তারপরও এসব ভুলভ্রান্তি করেন! শতভাগ ভুল না করা তো আর একেবারেই সম্ভব না। মানে ভুল একটু-আধটু হবেই। কিন্তু এত বেশি হবে কেন প্রশ্নটা সেখানে। যাদের খাতা নিরীক্ষণ করা হচ্ছে তাদের জায়গায় নিজের

ঠাকুরগাঁও জেলা প্রেসক্লাবের সম্মেলন!

জসীমউদ্দীন ইতি ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি ঠাকুরগাঁও জেলা প্রেসক্লাবের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১৬ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে সাধারণ সভায় উপস্থিত সকল সদস্যগণের মতামতের ভিত্তিতে বিশিষ্ট কমালিস্ট দৈনিক নতুন সময়’র ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি আব্দুর রহমান লাবু ও দৈনিক বাংলার আলোর নির্বাহী সম্পাদককে সাধারণ সম্পাদক করে ২৫ সদসদ্যের নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। ২০১৪ সালে স্থাপিত এই সংগঠনটির নব-নির্বাচিত সকল সদস্য ঠাকুরগাঁওয়ের সংবাদ এবং সংবাদ কর্মীদের উন্নয়নে কাজ করে যাওয়ার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। এছাড়াও সহ-সভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছেন মো: মজিবর রহমান শেখ (দৈনিক নবচেতনা), সহ-সাধারণ সম্পাদক খাদেমুল ইসলাম (দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি), অর্থ সম্পাদক হজরহ আলী (দৈনিক দাবানল), দপ্তর সম্পাদক সোহেল তানভীর (বার্তা সম্পাদক-দৈনিক বাংলার আলো), প্রচার সম্পাদক আমিনুর রহমান জনি (দৈনিক জনপত্র), নির্বাহী সদস্য আমিনুল ইসলাম (সাপ্তাহিক ফলোআপ), রাজিউর রহমান রাজু (দৈনিক একুশে নিউজ), হুমায়ুন কবির (দৈনিক কালবেলা), মুনছুর আলী (দৈনিক নতুন দিন), এ.এইচ.লিটন (দৈনিক মুক্ত খবর), জসীমউদ্দীন ইতি (দৈনিক শিক্ষা) ১৩ সদস্য বিশিষ্ট কার্যনির্বাহী কমিটি সহ মোট ২৫ সদস্যের নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। ঠাকুরগাঁও জেলা প্রেসক্লাবের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১৬ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে সাধারণ সভায় উপস্থিত সকল সদস্যগণের মতামতের ভিত্তিতে বিশিষ্ট কমালিস্ট দৈনিক নতুন সময়’র ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি আব্দুর রহমান লাবু ও দৈনিক বাংলার আলোর নির্বাহী সম্পাদককে সাধারণ সম্পাদক করে ২৫ সদসদ্যের নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। ২০১৪ সালে স্থাপিত এই সংগঠনটির নব-নির্বাচিত সকল সদস্য ঠাকুরগাঁওয়ের সংবাদ এবং সংবাদ কর্মীদের উন্নয়নে কাজ করে যাওয়ার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। এছাড়াও সহ-সভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছেন মো: মজিবর রহমান শেখ (দৈনিক নবচেতনা), সহ-সাধারণ সম্পাদক খাদেমুল ইসলাম (দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি), অর্থ সম্পাদক হজরহ আলী (দৈনিক দাবানল), দপ্তর সম্পাদক সোহেল তানভীর (বার্তা সম্পাদক-দৈনিক বাংলার আলো), প্রচার সম্পাদক আমিনুর রহমান জনি (দৈনিক জনপত্র), নির্বাহী সদস্য আমিনুল ইসলাম (সাপ্তাহিক ফলোআপ), রাজিউর রহমান রাজু (দৈনিক একুশে নিউজ), হুমায়ুন কবির (দৈনিক